ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৫ মার্চ ২০২৫, ১১ চৈত্র ১৪৩১

দাদা খেয়ে এসেছেন, নাকি গিয়ে খাবেন?

প্রকাশিত: ২১:২৬, ২৩ মার্চ ২০২৫

দাদা খেয়ে এসেছেন, নাকি গিয়ে খাবেন?

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উদারতার ঝুঁকিতে হামজা চৌধুরী।ভারত বাংলাদেশের ম্যাচ নিয়ে নাটকীয়তা কম যাচ্ছে না। কুয়েতের সাথে ম্যাচে অবসর নেয়া সুনীল ছেত্রীর অবসর ভেঙ্গে ফিরে আসাই বলে দিচ্ছে ভারতীয়দের হাঁটুকাপুনী শুরু হয়ে গিয়েছে।

এছাড়াও শিলংয়ে অনুশীলনে ফ্ল্যাট লাইট বন্ধ করে দেয়াসহ, অনুশীলন করতে হলে ভাড়ার টাকা দিতে হবে এমন মন্তব্যই বলে দেয় এমন আথিতীয়তার শেষ কোথায়।

সফরে আসা কোন টিমের সাথে কেমন আচরণ হওয়া উচিত না তার একটি কেস স্টাডি বা উদাহরণ হতে পারে এই এএফসি কাপের ভারত ও বাংলাদেশ ম্যাচ।

তবে বাংলাদেশ টিমকে একের পর এক বিভ্রান্তিতে ফেলতে চাইলেও  হামজার অর্ন্তভুক্তিতে তা যেন মিলিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফুটবল দলে।বাংলাদেশ দলকে নিয়ে ভারত কতটা নার্ভাস তা মূলত ফাঁস হয়ে গেছে তাদের উদ্ভট কর্মকান্ডে ।

ভারতের এতসব নাটকীয়তায় ক্ষতি হতে পারে বাংলার দ্য জেন্টালম্যান ফুটবলার হামজা চৌধুরীর।কেননা, ভারত আর বাংলাদেশের ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ঘাসের মাঠে। কিন্তু বাংলাদেশ টিমকে অনুশীলন করতে হচ্ছে ঘাসহীন মাঠ বা টার্পের মাঠে, যা ম্যাচ সিনারিও থেকে একদমই আলাদা।যে কোন সময় দুর্ঘটনা বা ইনজুরি ঘটতে পারে।এখানেই আছে হামজার জন্য বিপদ সংকেত।

কেননা, হামজা চৌধুরী চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলে । মূলত টার্পের এই কন্ডিশনে তিনি যে কোন সময় ইনজুরিতে পরার সম্ভাবনা থাকে।এছাড়াও প্রত্যেকটা ক্লাব জাতীয় দলে খেলার (এন ও সি) দিতে প্লেয়ারদের কিছু শর্ত জুড়ে দেয়, যেন তারা কোন ইনজুরি নিয়ে ফিরে না আসে।এক্ষেত্রেও চোরা চোটের সমস্যা থেকেই যায়।।তাই বলাই চলে বাংলাদেশের হয়ে ভবিষৎতে হামজা চৌধুরী এন ও সি পাবে কিনা ,এ বিষয়ে সন্দেহ থেকেই যায়।

মেহেদী হাসান

×