
ছবির সাত ফুটবলারের মধ্যে ছয়জন এবং ছবিতে নেই, এমন আরও দুই ফুটবলারকে দলে চান না কোচ বাটলার
কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে যে সিনিয়র ১৮ নারী ফুটবলার বিদ্রোহ করেছিলেন, সেখান থেকে সরে এসেছেন তারা। দিয়েছেন রণেভঙ্গ। অনুশীলনেও ফিরবেন বলে কথা দিয়েছেন। কিন্তু তারপরও ঝামেলার ইতি ঘটেনি। কেননা নিজের আগের সিদ্ধান্তেই যে গোঁ ধরে বসে আছেন ব্রিটিশ কোচ বাটলার!
একদম সোজা-সাপটা ভাষায় বাটলার বলেছেন, ‘তারা (৮ বিদ্রোহী ফুটবলার) কোনদিন আমার অধীনে অনুশীলন করতে পারবে না। এরা হচ্ছে : সাবিনা খাতুন, সানজিদা আক্তার, নিলুফা ইয়াসমিন নীলা, মাসুরা পারভীন, মারিয়া মান্দা, শামসুন্নাহার সিনিয়র, কৃষ্ণা রানী সরকার, মাতসুশিমা সুমাইয়া। এরা কখনোই আমার অধীনে অনুশীলনে ফিরতে পারবে না। আমি এখন তরুণ ফুটবলারদের নিয়ে মনোযোগী। তার দিকেই পুরোপুরি দৃষ্টি দিতে চাই।’
তবে বাকি ১০ বিদ্রোহীদের মধ্যে সাতজনকে দলে ফেরাতে আগ্রহী বাটলার, ‘শুধু শিউলি আজিম, ঋতুপর্ণা চাকমা, মনিকা চাকমা, মোসাম্মাৎ সাগরিকা, রুপনা চাকমা, তহুরা খাতুন আর শামসুন্নাহার জুনিয়র আমার বিবেচনায় থাকবে। আমি জানি তারা বাকিদের (সাবিনা-সানজিদারা) দ্বারা প্রভাবিত।’
তবে বাকি বাকি তিন বিদ্রোহী—স্বর্ণা রানী মন্ডল, সাথী বিশ্বাস ও নাসরিন আক্তার সম্পর্কে কিছুই বলেননি বাটলার।
রুমেল/আসিফ