
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ২০২৪ নারী সাফজয়ী বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল (ফাইল ছবি)
কদিন আগে ২০২৪ নারী সাফজয়ী বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক একুশে পদক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। তাদের চাওয়া ছিল নেপালকে ফাইনালে হারানো ম্যাচে সেরা একাদশে থাকা শুধু ১১ ফুটবলারকে এই পুরস্কার দিতে। কিন্তু এতে বেঁকে বসে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তাদের পক্ষ থেকে ১১ নয়, পাঠানো হয় খেলোয়াড়, কোচ, কোচিং স্টাফসহ মোট ৩২ জনের নাম। এ নিয়ে সৃষ্টি হয় জটিলতার। অবশেষে আজ মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সেই জটিলতার অবসান ঘটেছে।
কেননা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব আবদুল মালেক স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ‘বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল’কে পদক গ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তার মানে ১১ জন নয়, নারী দলের পুরো ৩২ জনই একুশে পদক পাবেন।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দলের পক্ষে একজন মঞ্চে প্রধান উপদেষ্টার নিকট হতে পদক গ্রহণের জন্য সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়ন ২০২৪ এর দলনেতার নাম ও একজন বিকল্প খেলোয়াড়ের নাম সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হবে। মঞ্চে উঠতে না পারলেও বাকিরাও আমন্ত্রিত ওই অনুষ্ঠানে।
নেপালকে হারিয়ে ২০২২ সালে প্রথম উইমেন’স সাফ জিতেছিল বাংলাদেশ। ২০২৪ সালে একই দলের বিপক্ষে জিতে মুকুট ধরে রাখে মেয়েরা। দুই আসরেই বাংলাদেশের অধিনায়কত্ব করেন সাবিনা খাতুন।
মঞ্চে সাবিনার সঙ্গে বিকল্প একজন কে হবেন, সে ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে বাফুফে জানিয়েছে উইমেন’স সাফজয়ী দলের সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দার নাম পাঠিয়েছে তারা।
রুমেল/আফরোজা