যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংস্কার চলছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদেও। বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশনের সভাপতিদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ক্রীড়াঙ্গনের এই অভিবাবক সংস্থাটি নিজেদের কর্তাদের অপসারণ করেছে ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনগুলো থেকে। এবার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হল ক্রীড়া পরিষদ। এই সংস্থায় কর্মরত সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সম্পদের বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সচিব আমিনুল ইসলামের সইকরা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
অভিযোগ রয়েছে, দেশের অন্য বিভাগের মতো ক্রীড়া পরিষদের অনেক কর্মকর্তা এই ১৫ বছরে ‘আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ’ বনে গেছেন। অনেক কর্তারাই টেন্ডারবাজিদের সঙ্গে যুক্ত থেকে দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আয় করেছেন। একই কায়দায় শতকোটি টাকার মালিক বনে গেছেন অনেক কর্মচারীও। তাই সংস্কারের জন্য এবার তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের সব সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সম্পদের বিবরণী জানাতে একটি ছক তৈরি করছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ওই ছক জারি করার পর বর্ণিত বিষয়াদির আলোকে সার্বিক প্রেক্ষাপটে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে কর্মরত সকলের সম্পদ বিবরণী দাখিল করার জন্য অনুরোধ করা হবে।
রুমেল//শহিদ