ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১

আধুনিকায়নের ফলে ডাকঘর এখন নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান

শরিফুল রোমান, মুকসুদপুর

প্রকাশিত: ১০:৫৩, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আধুনিকায়নের ফলে ডাকঘর এখন নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান

ছবি: সংগৃহীত

হিমায়িত খাবার থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য প্রত্যন্ত দুর্গম এলাকায় ক্রেতার হাতে পৌঁছে দিতে বর্তমানেও ডাকঘরের বিকল্প নেই। আধুনিকায়নের কল্যাণে এখনও নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান ডাকঘর।

করোনাকালেও কৃষিপণ্য পরিবহন থেকে শুরু করে চিকিৎসা সরঞ্জাম পৌঁছে দিতে ডাকসেবার অবদান স্মরণীয়। জরুরি সেবার আওতায় ডাকঘর একদিনের জন্যও বন্ধ ছিল না।

-কমার্সের জন্য ডাকঘর এখন নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। ডাকঘর আধুনিকায়নে প্রেরক এবং গ্রাহকরা ডাকদ্রব্যের সর্বশেষ অবস্থান বা বিতরণের তথ্য ট্র্যাক (অবস্থান অনুসরণ) করে জানা যায়।

ডাকঘর আধুনিকায়নের কল্যাণে পয়েন্টস অব সেলস মেশিনের মাধ্যমে ডাকদ্রব্যে সংযুক্ত বারকোড স্ক্যান করা যায়। প্রয়োজনীয় তথ্য ইনপুটসহ প্রেরক-প্রাপকের ঠিকানার ছবি সংযুক্ত করে বুকিং সম্পন্ন করার ফলে গ্রাহকরা সহজেই বারকোড স্ক্যান করে তাদের ডাকদ্রব্যের অবস্থান শনাক্ত করতে পারেন।

 ১৮৭৪ সালের অক্টোবর সুইজারল্যান্ডের বার্ন শহরে ২২ দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশ্ব ডাক ইউনিয়ন (ইউপিইউ) গঠিত হয়েছিলো। বাংলাদেশ ১৯৭৩ সাল থেকে বিশ্ব ডাক ইউনিয়ন (ইউপিইউ) এবং আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) সদস্য।

বিশ্ব ডাক ইউনিয়ন (ইউপিইউ) ১৯৬৯ সালে অক্টোবরকেবিশ্ব ডাক দিবসহিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে এদিনটি বিশ্ব ডাক দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

×