ইতিমধ্যে চীনে রোগ নির্ণয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।এর মাধ্যমে সহজে এবং দ্রুততম সময়ের মাঝে রোগ নির্ণয় সম্ভব হচ্ছে। শুরুতেই রোগ নির্ণয়ে সফলতার কারণে ক্যান্সারের ঝুঁকিও অনেক কমছে বলে দাবি চীনের চিকিৎসকদের।
দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রেই শুরু হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার। এ যেনো গল্পে পড়া সায়েন্স ফিকশসনের বাস্তব রুপ।অন্যান্য সব জটিল সেক্টরের মতো স্বাস্থ্য খাতেও কৃ্ত্রিম বুদ্ধিমত্তা অবদান রাখছে, নির্ণয় করছে জটিল কঠিন সব রোগ।
সম্প্রতি চীনের প্রযুক্তি জায়ান্ট টেনসেন্ট ডায়াগনোসিস বা রোগ নির্ণয়ে এ আই ব্যবহার শুরু করেছে। ফলে দেশটিতে পলিপ শনাক্তের হার বেড়েছে।পাশাপাশি ক্যান্সার ঝুঁকি কমছে।
টেনসেন্টের এ আই সহায়ক কোলোনোস্কোপি চীনে মিং নামে পরিচিত। ওয়েনঝু সেন্ট্রাল হাসপাতাল কোলোনোস্কি বা মিং প্রযুক্তি ব্যাবহার করে সেবা প্রদান করছে। সুফল পাওয়ায় রোগীদের কাছেও গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।
সর্বপ্রথম ওয়েনঝু সেন্ট্রাল হাসপাতালে এ আই প্রযুক্তি ব্যাবহার করে সবোদান শুরু করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন হাসপাতালটির গ্যাস্ট্রো এন্টোরোলোজি বিভাগের প্রধান ডা: প্যানজি। এ আই প্রযুক্তি ব্যাবহারের ফলে রোগ নির্ণয় ও সোবাদান আরো সহজ হচ্ছ।
সংশ্লিষ্টদের মতে রোগীর ডাটা বিশ্লেষণ করে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে এ আই প্রযুক্তি ব্যাবহারে কম সময়ে সঠিকভাবেরোগ সনাক্তকরা যায়।
আফরোজা