ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ০৪ মার্চ ২০২৫, ২০ ফাল্গুন ১৪৩১

রোজার প্রকারভেদ জানালেন ড. তুহিন মালিক

অনলাইন রিপোর্টার

প্রকাশিত: ০৫:৩০, ৪ মার্চ ২০২৫; আপডেট: ০৫:৪০, ৪ মার্চ ২০২৫

রোজার প্রকারভেদ জানালেন ড. তুহিন মালিক

ড. তুহিন মালিক

সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজান। মহান আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টি লাভের আশায় ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পানাহারে বিরত থেকে এই একটি মাস আত্মশুদ্ধির সাধনায় নিবেদিত থাকবেন। রোজা রাখার পাশাপাশি সাধ্যমতো দান-খয়রাত, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত এবং বেশি বেশি নফল ইবাদতের মধ্য দিয়ে এই রমজান মাস অতিবাহিত করবেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।  

জবানের রোজা: ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা পরিত্যাগ করলো না, আল্লাহ তা'য়ালা তার পানাহার ত্যাগ কবুল করেন না’(বুখারী: ১৯০৩)।

চোখের রোজা: ‘মুমিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে...’ (সূরা নুর: ৩০-৩১)।

কানের রোজা: ‘নিশ্চয়ই কান, চোখ ও অন্তর এদের প্রত্যেকটিই জিজ্ঞাসিত হবে’ (সূরা বানী ইসরাঈল: ৩৬)।

হাত ও পায়ের রোজা: ‘আজ আমি তাদের মুখে মোহর এঁটে দেব তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে এবং তাদের পা তাদের কৃতকর্মের সাক্ষ্য দেবে’ (সূরা ইয়া-সীন: ৬৫)।

হৃদয়ের রোজা: ‘প্রত্যেক দাম্ভিক অহংকারী জাহান্নামবাসী হবে’ (বুখারী: ৪৯১৮) ।

আল্লাহ ভীতির রোজা: ‘হে মুমিনগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যেন তোমরা তাক্বওয়া (আল্লাহ ভীতি) অর্জন করো’ (সূরা বাক্বারা: ১৮৩)।

শহীদ

×