
ছবি: সংগৃহীত
কাশিয়ানী উপজেলা বিএনপিতে বয়ে যাচ্ছে সমালোচনার ঝড়। আলোচনা, সমালোচনা চলছে সর্বত্র। সেচছাসেবক এক কেন্দ্রীয় নেতার আওশামী লীগ প্রীতি টক অপ দা টাউনে পরিনত হয়েছে। জানা গেছে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাদের সাথে নিয়ে কাশিয়ানী থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ খন্দকার হাফিজুর রহমানের সাথে ১১ এপ্রিল রাতে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে থানায় জান সেচছা সেবক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সরদার মোঃ নুরুজ্জামান।
সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে নবাগত ঐ কর্মকর্তার সাথে ছাত্রলীগ নেতাদের নিয়ে ছবি তুলে নিজ নিজ ফেসবুক আইডিতে পোস্ট দেন।এরপরই ছাত্রলীগ প্রীতির বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা, সমালোচনার ঝড় উঠে। সাক্ষাৎ শেষে তিনি তাদের নিয়ে কাশিয়ানী থানার অফিসার ইনচার্জ খন্দাকার হাফিজুর রহমানের সাথে ছবি তুলে ফেইসবুকে দিয়ে দেয়। সেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় ওই নেতা সাথে ছবিতে কাশিয়ানী এমএ খালেক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মোঃ শহিদুল ইসলাম জনি,সহ-সভাপতি মোঃ শামীম ও ছাত্রলীগ নেতা রুবেল মুন্সি রয়েছেন।
এ ব্যাপারে সেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সরদার নূরুজ্জামান বলেন, ওরা আগে ছাত্রলীগ করতো এখন আর করে না। আর আমি থানায় রাজনৈতিক কাজে বা পরিচয় দিতে থানায় যাইনি। আমার ভ’ল হয়েছে আমি ওসির সাথে ছবি তুলে আপলোড দিয়েছি। একটি স্বার্থান্বেষী মহল এটা নিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করে চলেছে।
অফিসার ইনর্চাজ খন্দাকার হাফিজুর রহমান জানান, আমি দুই তিন দিন হয় যোগদান করেছি। কাউকেই তেমন ভাবে চিনি না। ওই নেতা আমার সাথে দেখা করতে আসেন এবং উপস্থিত সবাইকে বিএনপি ও ছাত্রদলের কর্মী হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
আসিফ