
ছবি: সংগৃহীত
ন্যায়বিচারের মাধ্যমেই প্রকৌশলী ইশরাক আদালত থেকে মেয়রের জন্য যে স্বীকৃতি পেয়েছেন, সেক্ষেত্রে আমার মনে হয়, সামাজিক গণমাধ্যমে বা কোথায় কী লিখলো, বললো তাতে কোনো কিছু যায়-আসে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, 'অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসকে আদালতে নিচতলা থেকে ১০ তলা পর্যন্ত হাঁটিয়ে তোলা হতো। এই কারণে তিনি সবচাইতে বেশি উপলব্ধি করবেন যে ন্যায়বিচার না থাকলে মানুষকে কী ধরনের ভোগান্তির শিকার হতে হয়।'
ইশরাক অত্যন্ত জনপ্রিয় উল্লেখ করে রিজভী বলেন, সে ১০-২০ হাজার লোক নিয়ে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও করতে পারতো, আদালতের কাছে জোর-জবরদস্তি করতে পারতো, সেটা তো সে করেনি। সে আইনি প্রক্রিয়ায় গেছে।
তিনি আরও জানান, শেখ হাসিনার যখন রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে ছিলেন, নির্বাচনের দিন বিএনপির ভোটারদেরকে নির্বাচন সেন্টারে ঢুকতে দেওয়া হইনি, ধানের শীষের নির্বাচনী এজেন্টদেরকে ঘাড় ধরে বের করে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনি প্রচারণার সময় তাদেরকে বারবার আক্রমণ করা হয়েছে এবং তিনি নিজে সেই আক্রমণের শিকার, তাকেও রক্তাক্ত করা হয়েছিল।
আওয়ামী লীগের আমলের সেই নির্বাচনকে অবৈধ এবং ভোট ডাকাতির নির্বাচন উল্লেখ করে রিজভী বলেন, 'সেই অবৈধ নির্বাচনের বিরুদ্ধেই ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক ন্যায়ের আদালতে সেসময় মামলা করেছেন। সেই মামলার ফলাফল এতদিনেই পেয়েছেন, এটা অত্যন্ত ন্যায়সংগত। তিনি সুবিচার পেয়েছেন এবং ইনশাআল্লাহ সেই সুবিচারের মধ্যে দিয়েই জনগণের মেয়র জনগণের কাতারে ফিরে এসেছেন।'
সূত্র: https://www.youtube.com/watch?v=5OMOFtMr3zw
রাকিব