
ছবি: সংগৃহীত
ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে আসলে বোঝার চেষ্টা করা হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু একমত হতে পারবে- বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
সংস্কারের সংক্ষিপ্ত প্যাকেজ নাকি বিস্তৃত প্যাকেজ- এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, আমরা চাই ঐক্যমতের প্যাকেজ। যেটি অংশীজন, রাজনৈতিক দল, ছাত্রদের নতুন দল, ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে যারা কাজ করেছেন, কথা বলেছেন তাদের ঐকমত্যের ভিত্তিতে আমরা কতটুকু করতে পারি নির্বাচনের আগে। আর যতটুকু বাকী থাকবে তার ব্যাপারে একটি জাতীয় অঙ্গীকারনামা সাক্ষর করা যেতে পারে।
তিনি আরো বলেন, এর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। দেড়শ এর উপরে প্রশ্নের উত্তর সরবরাহ করা হচ্ছে। এর সাথে ৫ থেকে ৬ টি কমিশন যুক্ত আছে। এখানে দুটি বিষয় আছে। ১. প্রস্তাবিত সুপারিশের বিষয়ে দলগুলোর অবস্থান কী, ২. বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া।
তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশনের মাধ্যমে আসলে বোঝার চেষ্টা করা হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু একমত হতে পারবে, কতটুকু বাস্তবায়ন যোগ্য- ততটুকুই হলো ন্যুনতম; যেটা ঐ মেয়াদের মধ্যে করা সম্ভব। এক্ষেত্রে একটা সময়সীমার কথা বলা হচ্ছে, এই বছরের ডিসেম্বর থেকে পরের বছরের জুন।
মায়মুনা