
জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জোনায়েদ বলেন, হঠাৎ করে সাবেক শিবির ট্যাগিং দিয়ে অভ্যুত্থানে আমার যে অবদান, অভ্যুত্থানে আমি মাঠে থেকে সরাসরি ৫০ জনের লাশ দেখেছি। আমার সামনে ১৫ জন কাজলা ফ্লাইওভারের সাথে অনাবিল হসপিটালে গিয়েছে।আমার সামনে হেলিকপ্টার থেকে গুলি হয়ে ২৫ জনকে শহীদ হতে দেখেছি। প্রতিদিন আমি মাঠে নেমেছি, এই অভ্যুত্থানের সাথে সরাসরি ওতপ্রোতভাবে আমি জড়িত ছিলাম।
যেহেতু এখানে ঢাকা ইউনিভার্সিটি বেইজ আন্দোলনটা শুরু হয়েছিল। আন্দোলনের মূল নেতৃত্বের সাথে আমার সরাসরি সম্পর্ক ছিল। আন্দোলনের অংশগ্রহণ এবং আন্দোলনের স্পিড আমি জনগণের মধ্যে দেখেছি সেটাই আমি ধারণ করি। তো সাবেক শিবির হিসেবে চিহ্নিত করে মার্জিনালাইজড করার যে চেষ্টা,এবং ট্যাগিং এবং ফ্রেমিং এর যে চেষ্টা তা আমি তীব্রভাবে ঘৃণা করি।
কারণ দেশকে ভালোবাসার জায়গায় কারো থেকে কম আছে বলে আমি মনে করি না। দেশের জন্য জীবন দেওয়ার প্রশ্নেও সরাসরি জুলাই আগস্টে প্রমাণ দিয়েছি সামনে আর যদি প্রমাণ দেওয়া লাগে তাহলে প্রমাণ দিব। পদটাকে ইস্যু করে আনা হয়েছে যেটা আমার জন্য বিব্রতকর এবং আমার ব্যক্তিত্বের জন্য অবমাননা জনক। আমার মনে হয়েছে যে নতুন যে রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা বলেছি সে বন্দোবস্তের অনুসরণ আমরা দেখতে পাই না।
সূত্র: https://www.youtube.com/watch?v=8O8CfEn363E
সাজিদ