
ছবি : সংগৃহীত
সম্প্রতি SA TV আয়োজিত ‘SATV সংলাপ” অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম। আগামী নির্বাচন নিয়ে বিভিন্ন দলের প্রতিক্রিয়া, তাদের বক্তব্য, সংস্কার নিয়ে বক্তব্যসহ সমসাময়িক রাজনীতির বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন তিনি।
তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, আপনি যদি প্রধান উপদেষ্টার বিবিসিকে সাক্ষাৎকার দেয়া কিংবা উইলিয়াম বি মাইলামের সঙ্গে যে আজকে যে মিটিংটা হলো, তার আলোকে যদি বলেন নির্বাচন নিয়ে অর্থাৎ ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে তিনি যে কথা বলছেন, আপনি কি মনে করেন?
জবাবে ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম বলেন, “মূল কথাটা হচ্ছে, আপনি মনে করেন যে, এই যে একটা কথা এসেছে, ছোট সংস্কার, বড় সংস্কার, এগুলি আপেক্ষিক বিষয়। কতটুকু ছোট আর কতটুকু বড়, তাই না! আপনার মোটা দাগে যেটা বলা যায় যে, ছোট্ট সংস্কার বলতে আমার কাছে যেটা মনে হয় বা মিন করেছেন কিনা আমি জানিনা, একটা ফ্রি ফেয়ার ইলেকশন হোল্ড করার জন্য আপনার যে পরিমাণ সংস্কার দরকার, যেমন প্রশাসনিক একটা বিষয় থাকে, সিভিল এডমিনিস্ট্রেশন, পুলিশ এডমিনিস্ট্রেশন, তারপরে আপনার নির্বাচন কমিশন এগুলো।
অনেকেই কিন্তু একটা কথা বলেন না, সবচেয়ে বড় নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে সমগ্র বাংলাদেশের যত স্কুলগুলো আছে, এগুলোর হেডমাস্টাররা সবাই কিন্তু নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে কাজ করেন। এবং আমি দেখেছি, কারণ আমার বন্ধু একজন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর, সেখানে দেখা গেল যে, একটা গভর্নিং বডি দিয়েছে, আগে যারা ছিল তাদেরকে বাতিল করে অর্থাৎ তারা শাসকদলীয় মানে আওয়ামী লীগ যারা ছিলেন, তাদের লোকজনরা ছিল, তাদেরকে বাদ দিয়ে, আইদার দেশে চেষ্টা করেছে নিউট্রালি সেখানে।”
তিনি বলেন, “আমি নিউট্রাল বলতে কি, যে এক আওয়ামী লীগ আর বিএনপি, দেশটা তো দুভাগে বিভক্ত ছিল। সেখানে কিছু বিএনপি বলতে বিএনপি জোটের শরিক দলের আপনার জামায়াতের ছিল কিংবা মনে করেন যে, একদম কমপ্লিটলি নিরপেক্ষ লোকজন ছিলেন। এ ধরনের ব্যক্তিবর্গকে, যাদের নামে আগে কোন বিতর্ক ছিল না।
যারা ১৬-১৭ বছর ধরে সরকারের পদলেহন করেছে, তাদেরকে বাদ দিয়ে দেখা গেছে যে অন্যদেরকে আপনার গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান করেছে। সেই চেয়ারম্যানরা, আপনি মনে করেন যে, রিমুভ করতে পারে একজন প্রিন্সিপালকে বা একজন হেডমাস্টারকে। আমি বলছি এটা, প্রাইভেট যেগুলো, এমপিওভুক্ত যেগুলো, সরকারি গুলোর কথা না।
এখন কথাটা হচ্ছে, এইটাই কিন্তু সবচেয়ে বড় অংশ কিন্তু, প্রিজাইডিং অফিসার এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রিজাইডিং অফিসার, এই ইস্যুটা কিন্তু কেউ এ পর্যন্ত করেনি, আমার জানামতে। কিন্তু আমি যে জিনিসটা বুঝি, এরা কিন্তু আপনার ইলেকশনের সময় সবচেয়ে বড় নিয়ামক, একটা ভাইটাল রোল প্লে করবে। এই একটা বিষয়। এটা কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে যাবে, ফ্রি ফেয়ার একটা ইলেকশন হোল্ড করার জন্য।”
তিনি আরো বলেন, “এখন কথাটা হচ্ছে যে, ছোট সংস্কারের মধ্যে আমি কিন্তু এটাকেই ধরছি। আর বড় সংস্কার বলতে যেগুলি, সেগুলো মনে করেন যে সেটারও একই কথা, আপেক্ষিক। বড় মানে কতটুকু বড়, আপনার কতদিন লাগবে, আপনি জানেন না। টাইম ফ্রেম দিতে পারবেন না।
আপনার রয়টার্সকে দেয়া, নাহিদ সাহেব বলেছেন যে, পরিস্থিতি নেই, এই যে পরিস্থিতি নেই, আপনার কত মাসে পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটবে, আপনার সুষ্ঠু একটা নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য, সেটা তো আমরাও বলতে পারছি না। উনিও কি বলতে পারবেন! কেউ আমরা বলতে পারবো না। সে জায়গাটা থেকেই ড. জাহেদ ভাই বললেন যে, একটা নির্বাচন দ্বিমুখী, এ ধরনের একটা ইস্যু আছে, এই কথাটা যখন বলা হয়।”
ব্যারিস্টার অসীম বলেন, “আমরা তো দেখেছি, দেখুন, নয় বছর স্বৈরশাসন ছিল এরশাদ সাহেবের, জাস্টিস শাহাবুদ্দিন স্যার আপনার ক্ষমতায় আসলেন, মানে কি উনাকে যেকোনো ভাবেই হোক, ওই যে ভাইস প্রেসিডেন্ট একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, আপনার ওই জায়গাতে বসানো হলো। উনি তো নির্বাচনটা করেছেন, আমি তো মনে করি, ঝাড়ির উপরে করে দিয়েছেন। ঝাড়ি মেরে উনি মনে করেন যে, ওই নির্বাচনটা করে দিয়েছেন।
ঝাড়িতে যদি আপনার মনে করেন যে সবচেয়ে ভালো, আপনি যদি স্কেলে ধরেন, সেটা ৯১ এর নির্বাচনটাই ছিল সবচেয়ে বেশি, মানে আপনার সমালোচনার ঊর্ধের নির্বাচন যেটা। অনেক কিছুতে ক্রিটিসিজম থাকতে পারে, আমি যে কথাটা বারবার বলেছি, আমরা ৯১ এর নির্বাচন, ৯৬ এর জুনের নির্বাচন এবং ২০০১ এর নির্বাচনকে সবাই বলে যে, হ্যাঁ, মোটা দাগে এগুলো ভালো নির্বাচন হয়েছে। উনি ২০০৮ কে ইনক্লুড করেছেন, এই কথাটা কিন্তু আমি অনেক আগ থেকে বলে আসছি।”
তিনি বলেন, “যে ইউনিফাইডলি ১৫% আপনার ভোট দেয়া হয়েছে সারা বাংলাদেশে, সো দ্যাট আওয়ামী লীগ ক্যান এটেইন টু থার্ড-মেজরিটি, হোয়াই? সো দ্যাট দে ক্যান, আই মেন কনস্টিটিউশন এন্ড দেয়ার ইজ নো প্রভিশন ফর কেয়ারটেকার গভর্মেন্ট। এন্ড দ্যাট হ্যাপেন আল্টিমেটলি। এটা ছিল প্ল্যান ওয়াইজ কিন্তু। আমরা আজকে দেখি, এখন কিন্তু বিভিন্ন জন বিভিন্ন দেশ থেকে বাংলাদেশে আসছেন। তাদের কিন্তু ভেস্টেড ইন্টারেস্ট আছে। তারা কিন্তু সেই ১/১১ এর সময়ও কিন্তু তারা ছিলেন, তারা কুশীলব ছিলেন, সংস্কার কমিশনের অনেক লোকজন, তারা কিন্তু ওই ১/১১ এর আপনার রূপকার ছিলেন। এই কথাটা কেউ বলছেন না।
১/১১ এর সময়কার মনে করেন যে, টু-থার্ড মেজরিটি দিতে হবে, কোথায় গিয়ে মিটিং করেছেন, সেই মিটিং এর যারা পার্ট ছিলেন, তারাও কিন্তু এখন বাংলাদেশে এসেছেন। উনারা পার্সন ননগ্রাটা ছিলেন। গত ১০ বছর, ১৫ বছরে বাংলাদেশে আসতে পারেননি। তারা এখন বাংলাদেশে এসেছেন। এই যে আমরা বলছি, তাদের কথা বলছি না, আমরা বলছি যে আমাদের মধ্যে থেকে যে, কেউ নির্বাচন আগে হোক, কেউ নির্বাচন বিমুখ, কেউ নির্বাচন প্রলম্বিত হোক, এ কথাগুলো আমরা বলছি।”
ব্যারিস্টার অসীম বলেন, ‘কিন্তু গরীবের বউ সুন্দরী’ এটাই হলো বাস্তব কথা। এ কথাটা কেউ বলছেন না আপনারা। আমি ১/১১ এর সময় আমার ম্যাডাম বা আমার দলের অ্যাক্টিং চেয়ারপার্সন, জনাব তারেক রহমান প্রথম ব্যক্তি আমার মনে হয় যে, আমি আপনার ক্লার্কের মত গেছি। আমি মাহবুবউদ্দিন স্যারের জুনিয়র ছিলাম, আমি উনার বাসায় গেছি, ম্যাডামের বাসায়, আমি ক্লার্কের মতো গেছি। কেন গেছি? যে আমি ম্যাডামের ছেলের মামলার কাজ করবো, আমার সিনিয়র পাঠিয়েছেন। এ ধরনের একটা পরিবেশ ছিল এবং ১/১১ এর সময়কার আমি দেখেছিলাম, যে পরিবেশটা কি ছিল এই দেশে?
পরিবেশ যখন, পরিস্থিতি যখন চেঞ্জ হয়ে যায়, তখন সবাই মনে করেন যে, আপনার বীরের মত এগিয়ে আসে। আমরা ক্রেডিট চাই না। আমি চাই কি, বাংলাদেশের জনগণ ক্রেডিটটা পান। এই যে উত্তরণটা ঘটেছে, জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, আমি ধন্যবাদ জানাই, যারা এই যে ছাত্ররা যারা আপনার মনে করেন যে, এই আন্দোলনের সবচেয়ে বড় ভূমিকাটা রেখেছেন, নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছেন, একটা স্বৈরতান্ত্রিক ধারাকে যারা আপনার উপড়ে ফেলেছেন, ফ্যাসিস্টকে যারা নির্মূল করেছেন, না হলে তো আমি কারাগার থেকে আমি তো বের হতে পারতাম না, আমার বউ-বাচ্চা, আমি কোনদিন বের হবো! আমির খসরু সাহেব বলেছেন বের হওয়ার পরে, তোমার কি মনে হয়েছিল?”
তিনি বলেন, “আমি মনে করছিলাম যে, আমি আর কখন বের হতে পারবো, আমার এই ধরনের কোন আপনার চিন্তা ছিল না। উনারও সেম জিনিস যে, আমরা বের হতে পারবো কিনা!
যদি এই অবস্থাটা না হতো, মানে সাফল্যটা যদি না আসতো, তো সে জায়গা থেকে আমি বলি, যে তরুণদের অংশগ্রহণ, সমস্ত কিছু মিলে আমরা যেটা মনে করি যে, তাদের অবদান এটা অনস্বীকার্য। যারা আত্মদান করেছেন, তাদের মনে করেন স্মৃতিকে যদি আমরা ধারণ করি, এবং আপনার একটা সুষ্ঠ নির্বাচন বা গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় যদি আমাদেরকে অংশীজন হতে হয়, আমি মনে করি যে, রাজনৈতিকভাবে আপনার রাজনৈতিক দলের সরকার ক্ষমতায় আসা উচিত।”
তিনি আরো বলেন, “এবং তরুণরা নতুন রাজনৈতিক দল করেছেন, আপনার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে যারা ছিলেন, তারা রাজনৈতিক দল করেছেন, তারা আসুক বা ফুয়াদ ভাইদের এবি পার্টি আসুক বা জামায়াত ইসলাম আসুক বা বিএনপি আসুক, যেই আসুক না কেন, এমনকি প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, উনি তো একটা ইঙ্গিত দিয়েছেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করবে কিনা এটা তাদের বিষয়।
উনি বলেন নাই যে, নো, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ, এ কথা উনি বলেননি। তো কিংবা আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেয়া হবে না, সেটা কোথাও বলেননি কিন্তু। আমি মনে করেন যে, জেল থেকে বের হয়েছি পাঁচ তারিখ। আর নয় তারিখে আমার মনে করেন যে, ওই যে ভারতের কি আনন্দবাজার না কি যেন পত্রিকা তো সেখানে বলেছে যে, আপনারা কি আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দিবেন কিনা?
আমি বলেছি, আমার দলের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সাহেব বহুদলীয় গণতন্ত্র বাংলাদেশে প্রচলন করেছিলেন। পথিকৃৎ বলা হয় উনাকে, তো সেই দলের একজন কর্মী হিসেবে আমি তো বলতে পারি না, তাহলে তো আমি সে একই জিনিস, ফ্যাসিস্টের মতো।”
ব্যারিস্টার অসীম বলেন, “এখন আমার কথাটা হচ্ছে, আপনি সবকিছু করেছেন, আমি একটা উদাহরণ দেই, এটা দেওয়াটা হয়তো ঠিক না, অনেকে হয়তো খারাপ ভাবতে পারেন, আমি এই আন্দোলনে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন, যারা আপনার সমন্বয়ক ছিলেন, এখন মনে করেন যে জাতীয় নাগরিক পার্টির যারা নেতা আছেন, তাদের মধ্যে অনেকে বলেন যে, ফাঁসি কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন যদি কেউ চায়, কেউ চাইতে পারবে না। তো এই কথাটা বলাটা মানে হলো, আপনি তো ডক্টর জাহেদের কন্ঠ রোধ করছেন, আপনার কন্ঠ রোধ করছেন, আমি জানিনা ফুয়াদ ভাই চান কিনা, যদি চেয়ে থাকেন, তাহলে ফুয়াদ ভাইয়ের কন্ঠ রোধ করছেন।
নিঃসন্দেহে আমি চাই, আমার কন্ঠ রোধ করছেন। বাংলাদেশের বহু জনগণ, তাদের কন্ঠ রোধ করছেন। আপনি তো এটা পারেন না। মুসোলিনী তো আপনার মনে করেন যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা হয়েছিলেন। সেখানে উনার যে আন্দোলনটা ছিল, মুভমেন্টটা ছিল, সেটা ফ্যাসিজম ছিল। ওই ফ্যাসিজম মুভমেন্টটা এত জনপ্রিয়তা হয়েছে যে, একটা পর্যায়ে ইটালির জনগণ তাকে ক্ষমতায় বসালো, ক্ষমতায় বসানোর পর উনি ভাবলেন যে, আমি তো ত্রাণকর্তা। উনি জনগণের উপর চাপিয়ে দিলেন, ওই যেরকম, যে বিচার, ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত কেউ চাইতে পারবে না এ ধরনের। বিক্ষোভ, এক পর্যায়ে ওনাকে হত্যা করে, উলঙ্গ করে, ঝুলিয়ে রাখলো ইতালির রাজপথে।”
তিনি বলেন, “সে থেকেই ফ্যাসিজমটা একটা গালি। তার আগে গালি ছিল না। ওটা একটা পপুলার, আপনার কনসেপ্ট ছিল, একটা মুভমেন্ট ছিল। তো আপনারা যদি এইভাবে কথাটা বলেন, তাহলে কিন্তু একটা পর্যায়ে এসে জনগণ ধরে নেবে যে, আপনি মুসোলিনীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছেন। আওয়ামী লীগ যেমন, ফ্যাসিজম যেমন একটা গালি, বাংলাদেশে এখন আওয়ামী লীগ একটা গালি।”
ব্যারিস্টার অসীম বলেন, “একটা পর্যায়ে আপনি যদি বলেন, যে না, ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত কেউ নির্বাচন চাইতে পারবে না। তাহলে আপনি হবেন মুসোলিনী। আওয়ামী লীগ যেমন ফ্যাসিজম, আপনি হবেন মুসোলিনী। তো আমরা চাই না, কোন মুসোলিনীর জন্ম হোক।
আপনি বলেছেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতায় আসা উচিত, রাজনৈতিক নেতৃত্ব সেটা এবি পার্টি হোক, সেটা জামায়াত হোক কিংবা বিএনপি হোক, আপনি বলছেন এবং নির্বাচন ছাড়া তো এর কোন বিকল্প নেই।”
তিনি বলেন, “আপনি যদি নির্বাচন প্রলম্বিত করেন, দীর্ঘায়িত করেন প্রক্রিয়াটা, তাহলে দেখা গেছে যে, পতিত স্বৈরাচার, তারা একটা যত, আমরা বলি না যে, ‘জাস্টিস ডিলাইড, জাস্টিস ডিনাইড, ‘জাস্টিস হারিড, জাস্টিস বারিড’ সব কথাই আছে। সে কারণে আমি বলি যে, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচনটা হয়ে যাওয়া দরকার, মানুষের তো আশা আকাঙ্ক্ষার একটা প্রতিফলন বা মানুষের প্রত্যাশা তো অনেক বেশি।
কমপ্লেক্স ইস্যু আমাদের দেশের ৮০% মানুষ, কিন্তু এই যে কনসেপ্ট, আপনার এই যে কমপ্লেক্স ইস্যু যেগুলো আছে, এগুলো কিন্তু এখনো বোঝে না।”
মো. মহিউদ্দিন