ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের দীর্ঘ স্বৈরশাসন, ক্ষমতার অপব্যবহার ও নির্মমতার অভিযোগে অভিযুক্ত হাসিনা সরকার ছাত্রনেতৃত্বাধীন এক অভ্যুত্থানে পতন হয়। জুলাই আন্দোলনে অন্তত ৮৩৪ জন নিহত হয়, যাদের মধ্যে বিক্ষোভকারী ও পথচারী উভয়ই ছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হামলায় ২০,০০০-এরও বেশি মানুষ আহত হয়, যার মধ্যে নারী ও শিশুরাও ছিল। ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এবং ৫ আগস্ট হাসিনার ভারত পালানোর মাধ্যমে শেষ হয়।
সাবেক স্বৈরাচার সরকার দেশে থেকে বিতাড়িত হওয়ার পর ভারতে আশ্রয় নেয় এবং তাদের নেতা কর্মীরা আত্মগোপনে চলে যান। কেউ বা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে পালিয়ে গেছেন । তারপর থেকে সরাসরি তাদের রাজনৈতিক মাঠে দেখা যায়না।
আত্মগোপনে থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ফেব্রুয়ারী মাসে তাদের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
মাস ব্যাপি প্রতিবাদ বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ,অবরোধ এবং সর্বশেষ দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক কঠোর হরতাল আহ্বান করছে তাদের ভ্যারিফাড ফেইজবুকে্।
এদিকে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি দেওয়াতে সোস্যাল মিডিয়ায় জোর প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সাথে যুক্ত ব্যাক্তিরা।
আন্দোলনকারীদের একজন মেহেদি হাসান তিনি তার ফেইজবুকে লিখেন, ”এইটা একটা ভালো কাজ হইছে। পুরো ফেব্রুয়ারী জুড়ে লীগ আন্দোলনের কর্মসূচী ঘোষণা করেছে৷ এই ভাঙনের কালে একমাত্র লীগই পারে আমাদের ঐক্যবদ্ধ করতে। “ তার এ পোস্টে আরো সহস্রাধিক মানুষ প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে স্বৈরাচারি আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে।
সাজিদ