ছবি- সংগৃহিত
ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ১৯৭১ সাল যেমন আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তেমনি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণভ্যুত্থান গুরুত্বপুর্ণ। একটি নতুন জাতী গড়ে উঠার যে লড়াই তার প্রত্যেকতা অধ্যায়কে যেন ঘোষণা পত্রে যুক্ত করা হয়। ফ্যাসিস্ট বিরোধী আন্দোলনে ছাত্ররা যারা আন্দোলন করেছেন, জীবন দিয়েছেন তারাও গুরুত্বপূর্ণ।
বিগত ১৬ বছর ধরে রাজনৈতিক দলগুলো, ১৬ হাজারের বেশি নেতা কর্মী যে স্যাক্রিফাইস করেছে। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, শিবির, ছাত্রদল, হেফাজতে ইসলাম নেতাকর্মিরা শহীদ হয়েছেন, গুম হয়েছেন। সাড়ে ৬ হাজারের বেশি মানুষ গুম হয়েছেন। শত শত পরিবার জানে না তাদের লাশ কোথায়। জাতি গঠনের প্রক্রিয়ায় তাদের এই অবদানগুলো স্বীকৃতি দিতে হবে।
রেমিন্টেস যোদ্ধারা রেমিটেন্স শাট ডাউন করেছে, রিক্সাওয়ালা লাশ নিয়ে হাসপাতালে গিয়েছে, ব্লগারা ব্লগ করে সত্য তুলে ধরেছে, প্রত্যেক পেশার মানুষের গণভ্যুত্থানে অবদান ছিল। প্রত্যেকের অবদান ঘোষণাপত্রে স্বীকার করতে হবে।
লিংক- https://www.youtube.com/watch?v=VAXImZL4sxA
মনিষা মিম