সম্প্রতি এক টকশোতে খালেদ মুহিউদ্দীন বলেন, ‘চাঁদাবাজি কি কম করবেন,না বেশি করবেন? কিভাবে করবেন না,এগুলো ঠিক করেন। অনেকে গনতন্ত্র মানে বুঝে, যে আপরাধগুলো আওয়ামীলীগ করতো সেগুলো তারা করতে পারবে না,সে গুলো করবো আমি। সেরকম হলে একটু সাবধান হয়ে যান, দেখেন নি আওয়ামীলীগের নেতাদের। যারা মাটির উপর দাপিয়ে বেড়াতো তারা এখন ইঁদুরের মতো লুকিয়ে আছে। এরকম করলে আপনাদের ও একই দশা হবে। অনেক তো সংস্কার করলেন এবার একটু কাজে কর্মে মন দিন’।
অর্থ উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে তিনি আরো বলেন, ‘আওয়ামীলীগের আমলে যে অপকর্মগুলা হয়েছে সেগুলোর কথা বলে আর কতো দিন, খেলাপি ঋণ কি আমরা ফেরত পাবো? ভবিষ্যতে যাতে এমন না হয় সেজন্য আপনারা কি ব্যবস্থা নিচ্ছেন? সাধারন মানুষ যখন ৫০ হাজার টাকা ঋন নিতে হয়, ঘটি বাটি সব বন্ধক দিতে হয়। কিন্তু যারা ৫০ হাজার কোটি টাকা ঋন নেয় তাদের ব্যাপারে কি কোন তদারকি করা হয়? যারা ঋন খেলাপি করে তাদেরকে দেয় হত্যা মামলা,এতে তারা খুব সহজেই জামিন পায়। তাদের যে অপরাধ সে অপরাধেই মামলা দিতে হবে’।
রাসেল