ভোলা- ৩ আসনের সাবেক এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন
চাঁদাবাজি আর টেন্ডারবাজি দিয়ে শুরু করে দ্রুত সময়েই আন্ডারগ্রাউন্ডের গডফাদার হয়ে ওঠেছেন। শেখ হাসিনার নজর কেড়ে অল্প বয়সে হয়ে যান সংসদ সদস্য।
ভোলা- ৩ আসনের এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন গত ১৫ বছরে কামিয়েছেন হাজার কোটি টাকা। ভোলা এবং ঢাকায় সমান তালে চালিয়েছেন ত্রাসের রাজত্ব।
ঢাকা ও তার নিজ জেলা ভোলায় সন্তাসী হিসেবেই তাকে চিনতো সবাই। ঢাকার পাশাপাশি ভোলায় চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজির রাজত্ব কায়েম করে শাওন। স্থানীয় কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য এমপি শাওনকে খুশি করা ছিলো বাধ্যতামূলক।
এলাকাবাসী জানান, দিন দুপুরে মানুষকে ধরে নিয়ে মারধর করে টাকা আদায় করা হতো। মানুষকে সাহায্যের নামে করেছেন লুটতরাজ।
লালমোহনে সরকারি শাহবাজপুরে মাঠ দখল করে নির্মাণ করেছেন সজীব ওয়াজেদ ডিজিটাল পার্ক।
গত ৫ আগস্ট হাসিনা পলায়নের পর থেকে লাপাত্তা শাওন। তার বিরুদ্ধে ঢাকা ও ভোলায় রয়েছে একাধিক মামলা।
ইসরাত