ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২

রাজনীতি

রাজনীতি বিভাগের সব খবর

যতদিন দেহে প্রাণ আছে আমি দিল্লির সাম্রাজ্যবাদ এবং আ. লীগের বিরুদ্ধে কথা বলে যাবো: হাসনাত আবদুল্লাহ

যতদিন দেহে প্রাণ আছে আমি দিল্লির সাম্রাজ্যবাদ এবং আ. লীগের বিরুদ্ধে কথা বলে যাবো: হাসনাত আবদুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ এক ফেসবুক পোস্টে প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদনকে `তথ্যসন্ত্রাস` হিসেবে আখ্যা দিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে তিনি বলেন, যতদিন তার শরীরে প্রাণ আছে, তিনি দিল্লির সাম্রাজ্যবাদ এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকবেন। প্রথম আলোতে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হাসনাত লিখেছেন, “প্রথম আলো আজ শিরোনাম করেছে ‘হাসনাতের বিলাসী জীবনযাপন নিয়ে প্রশ্ন’। আমি সেই সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, এসে দেখে যান আমি কতটা ‘বিলাসী’ জীবন যাপন করি। দিল্লি থেকে লেখা রিপোর্ট করে যদি ভাবেন আমাকে থামানো যাবে, তাহলে আপনাদের ধারণা ভুল।” তিনি জানান, আওয়ামী লীগকে `ক্লিন ইমেজে` ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে তিনি একাই জীবন ঝুঁকি নিয়ে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর ভাষায়, “আমি থামার হলে অনেক আগেই থেমে যেতাম। বিলাসিতার মোহে যদি থাকতাম, তাহলে আপনাদের সঙ্গেই হাত মিলিয়ে জীবনটা আরামে কাটাতাম। কিন্তু আমি তা করিনি, আর করবও না।” হাসনাত আবদুল্লাহ দাবি করেন, তার সম্পদ, ব্যাংক ব্যালেন্স, এবং ট্যাক্স রিটার্নসহ সবকিছুই জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত। “আপনারা চাইলে এসব যাচাই করতে পারতেন, করেননি। গতকালের মিটিংয়ে এসব বিষয়ে কোনো প্রশ্নও ওঠেনি। অথচ আমার নামে ভিত্তিহীন খবর ছাপানো হয়েছে।” তিনি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেন, “আমি কারো কাছ থেকে এক টাকাও নিয়েছি, কেউ সেটা প্রমাণ করতে পারলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেব। কিন্তু এসব মিথ্যা সংবাদ দিয়ে আমাকে রাজনীতি থেকে সরানো যাবে না।” প্রথম আলোকে উদ্দেশ্য করে তিনি আরও বলেন, “এ দেশের সৎ এবং দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে এ গণমাধ্যম বারবার মিথ্যাচার করেছে। যারা ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে, তারাই আক্রমণের শিকার হয়েছে। আমি এখন সেই তালিকার সর্বশেষ সংযোজন।” র-এর বিরুদ্ধে পোস্ট দেওয়ার পরপরই এমন সংবাদ প্রকাশ ‘কাকতালীয়’ নয় বলেও উল্লেখ করেন হাসনাত। তিনি বলেন, “এসব তথ্যসন্ত্রাস দিয়ে আমাকে দমিয়ে রাখা যাবে না। আমাকে সরিয়ে দিলেও আমাদের লড়াই চলবে। আমাদেরকে যদি মেরে ফেলা হয়, তবু ভারত, র, এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লড়াই থামবে না ইনশাআল্লাহ।”

এসব তথ্যসন্ত্রাস দিয়ে আমাকে থামানো যাবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

এসব তথ্যসন্ত্রাস দিয়ে আমাকে থামানো যাবে না: হাসনাত আবদুল্লাহ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদনের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, "এসব তথ্যসন্ত্রাস দিয়ে আমাকে থামানো যাবে না।" প্রথম আলোতে প্রকাশিত “হাসনাতের বিলাসী জীবনযাপন নিয়ে প্রশ্ন” শীর্ষক একটি প্রতিবেদনকে উদ্দেশ্য করে হাসনাত লিখেছেন, “আমি সেই সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানাই, দয়া করে আমার বাসায় এসে দেখে যান আমি কতটা বিলাসী জীবন যাপন করি।” তিনি অভিযোগ করেন, এই প্রতিবেদন দিল্লি থেকে পরিচালিত ষড়যন্ত্রের অংশ এবং এর মাধ্যমে তাকে থামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তিনি বলেন, “দিল্লি থেকে লিখে দেওয়া নিউজ করে যদি ভেবে থাকেন হাসনাত আবদুল্লাহকে থামাতে পারবেন, তাহলে এখনও ভুলের জগতে আছেন। থামার হলে তো অনেক আগেই থেমে যেতাম।” আওয়ামী লীগের ‘ক্লিন ইমেজ’ ফেরানোর বিরুদ্ধেই তিনি সবসময় লড়ে এসেছেন দাবি করে হাসনাত বলেন, “থামার হলে ভারত বা ‘র’-এর তাবেদারি করেই মন্ত্রী হবার স্বপ্ন দেখতাম। বিলাসিতাই যদি লক্ষ্য হতো, তাহলে আপনাদের সাথে মিলে সেই পথই বেছে নিতাম।” প্রতিবেদনটিকে ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আখ্যা দিয়ে তিনি আরও বলেন, “আমার ব্যাংক ব্যালেন্স, ট্যাক্স রিটার্ন— সবকিছুই সহজেই যাচাইযোগ্য। গতকালের মিটিংয়ে এসব বিষয়ে কোনো কথাই ওঠেনি, অথচ আমার নামে মনগড়া মিথ্যা ছাপানো হয়েছে।” সরাসরি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে তিনি লেখেন, “আমি কারও কাছ থেকে এক টাকাও নিয়েছি— এটা কেউ প্রমাণ করুক, যেকোনো গ্রহণযোগ্য সরকারি বা বেসরকারি তদন্তের মাধ্যমে। প্রমাণ হলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দেবো।” প্রথম আলোর বিরুদ্ধে আক্রমণ চালিয়ে তিনি বলেন, “এই পত্রিকাটি বারবার দেশের সৎ ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদদের লক্ষ্যবস্তু করেছে। ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো যে কেউই তাদের আক্রমণের শিকার হয়েছে। আমি এই তালিকার সর্বশেষ সংযোজন মাত্র।” সম্প্রতি ‘র’-এর বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দেওয়ার পরপরই তার বিরুদ্ধে এমন রিপোর্ট প্রকাশকে কাকতালীয় নয় বলেও মন্তব্য করেন হাসনাত। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, “আমাকে মাইনাস করা গেলেও, যতদিন প্রাণ আছে, দিল্লির সাম্রাজ্যবাদ ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কথা বলেই যাবো। আমাদেরকে মেরে না ফেলা পর্যন্ত এই লড়াই চলবে ইনশাআল্লাহ।”

আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসানোই গণঅভ্যুত্থানের উদ্দেশ্য ছিল না

আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসানোই গণঅভ্যুত্থানের উদ্দেশ্য ছিল না

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা নব্বইয়ের গণঅভ্যুত্থানের কথা বইয়ে পড়েছি, কিন্তু যে আকাক্সক্ষায় জনগণ রাস্তায় নেমে আসে, সে আকাক্সক্ষাগুলো বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি, ব্যর্থ হয়েছে। সেই ব্যর্থতার ফলেই ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদের শাসন ব্যবস্থার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল। তাই আমরা চাই, এবারের জুলাই গণঅভ্যুত্থান যেন কোনোভাবেই ব্যর্থ না হয়। তিনি বলেন, জনগণের মধ্যে যে আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে, তা অবশ্যই পূরণ করতে হবে। এটা জাতির প্রতি আমাদের সবারই অঙ্গীকার। শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় একটি নতুন রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে এনসিপি। যে দলের প্রধান শক্তি ও ভিত্তির জায়গাটা হচ্ছে এই দেশের তরুণরা। সেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের যে বক্তব্য ছিল, আমরা ফ্যাসিবাদের বিলোপ ও একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত প্রতিষ্ঠা করতে চাই। নাহিদ ইসলাম বলেন, এই গণঅভ্যুত্থান কেবল কোনো ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, ক্ষমতা থেকে একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে বসানোর পরিকল্পনা ছিল না। বরং কীভাবে রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক ও গুণগত পরিবর্তনের মাধ্যমে জনগণের অধিকার রক্ষা করবে, এ রকম একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাক্সক্ষা ছিল। নাহিদ আরও বলেন, যে সংস্কার করলে রাষ্ট্র কাঠামো গুণগত আমূল পরিবর্তন সম্ভব হবে। কারণ আমরা দেখেছি, বিগত সময়ে আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর দলীয়করণ ঘটেছিল। আমাদের সংবিধানে এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাঠামোর বীজ বপন ছিল। ফলে সেই রাষ্ট্র কাঠামোকে অক্ষুণœ রেখে যে ক্ষমতায় যাক, তার ভেতরেও ফ্যাসিবাদী প্রবণতা থাকবে, স্বৈরতান্ত্রিক হয়ে ওঠার প্রবণতা থাকবে। সেই জায়গায় রাষ্ট্রের সংস্কার, সংবিধান, প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন ব্যবস্থা ইত্যাদি বিষয়ে আমরা এনসিপি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি।

আশা করি ড. ইউনূস সফল হবেন, সবাই তাকে সহযোগিতা করি

আশা করি ড. ইউনূস সফল হবেন, সবাই তাকে সহযোগিতা করি

দেশটা আমাদের, তাই এ দেশের ভবিষ্যৎ আমাদেরই নির্মাণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, আমেরিকা থেকে ট্রাম্প, ভারত থেকে মোদি কিংবা  চীন থেকে শি জিনপিং এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না। তিনি আরও বলেন, ড. ইউনূস সফল হবেন বলে আমরা আশাবাদী। তাই সবাই তাঁকে সহযোগিতা করতে হবে। শনিবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সেমিনার হলে আয়োজিত ‘বাংলাদেশের ক্ষমতায়ন : নেতৃত্ব, ঐক্য এবং প্রবৃদ্ধির পথ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।  ফখরুল বলেন, একটা কথা জোর দিয়ে বলতে চাই, গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই। গণতন্ত্রকে চাপিয়ে দেওয়া যায় না। আপনি আমার ওপর চাপিয়ে দিলেন, তা দেওয়া যাবে না। এটাকে চর্চা করতে হবে। সেই জায়গাগুলোকে ধরে রাখতে হবে। ফখরুল বলেন, আমরা সবাই যদি এটুকু বুঝতে পারি, দেশটা আমাদের, এর ভবিষ্যৎ আমাদের নির্মাণ করতে হবে। আমেরিকা থেকে এসে ডোনাল্ড ট্রাম্প বা চীন থেকে এসে শি জিনপিং এটা তৈরি করে দেবেন না। অথবা ভারত থেকে নরেন্দ্র মোদি ধাক্কা দিয়ে আমাদের কিছু করতে পারবেন না। এই বিষয়গুলো আমাদের অন্তরের মধ্যে গেঁথে নিতে হবে। ফখরুল বলেন, টেলিভিশনের টক শো, বিদ্যান মানুষদের কথা, রাজনীতির বক্তৃতাÑ সবকিছু মিলে সবাই কেমন যেন একটু হতাশ হয়ে পড়েছেন। এত যে রক্তপাত হলো, এত মায়ের বুক খালি হলো, তার পরিণতি কী হবে শেষ পর্যন্ত? আমি বিশ্বাস করি এবং দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ভালো হবে এবং খুব ভালো হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সফল হবেন বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে তাঁকে  সহযোগিতা করি। আমি প্রফেসর ইউনূসকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন। আমার বিশ্বাসও আছে, তিনি সফল হবেন।  ফখরুল বলেন, বাংলাদেশে বহু সমস্যা আছে, এর জন্মই হয়েছে বহুত্ববাদের মধ্য দিয়ে, এটা নিয়ে অনেকের ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে। বহু চিন্তার মধ্য দিয়ে, অনেক চিন্তা এসে এখানে একসঙ্গে হয়েছে। প্রায় শত বছর ধরে আমরা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছি। এ লড়াইয়ে আমাদের অনেক ত্যাগ আছে, অনেকে প্রাণ দিয়েছেন। কিছু দিন আগেই আমাদের কয়েক হাজার তরুণ-তাজা প্রাণ চলে গেছে। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। তাঁদের ত্যাগের কারণেই বাংলাদেশ সত্যিকার অর্থে একটি সুন্দর, শান্তিপূর্ণ, সুখী দেশের স্বপ্ন দেখছে।   মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করি, তার আগে আমাদের অনেকে নেতা ছিলেন। অত্যন্ত বড় বড় নেতা- মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেখ মুজিবুর রহমান। তাদের একেকজনের একেক চিন্তা ছিল।

আগামী নির্বাচনে খুনি, লুটেরা, সন্ত্রাসী, ফ্যাসিস্টদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে: জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী

আগামী নির্বাচনে খুনি, লুটেরা, সন্ত্রাসী, ফ্যাসিস্টদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে: জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা এটিএম মোহাম্মদ মাসুম বলেছেন, বিগত ৫৪ বছরের রাষ্ট্র পরিচালনা হলেও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি এবং বৈষম্য দূর হয়নি। বরং রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে স্তরে জুলুম,নির্যাতন বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু হয়েছে। শান্তির নামে অশান্তির সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছ। ছাত্রজতার আন্দোলনে নতুন বাংলাদেশে জনগণ আর ভুল করবে না। আগামী নির্বাচনে জনগণ খুনি, লুটেরা, সন্ত্রাসী, ফ্যাসিস্টদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে। শনিবার বিকালে কুমিল্লা নগরীর ৩নং ওয়ার্ড জামায়াত আয়োজিত গণসংযোগ পক্ষ উপলক্ষে দাওয়াতী সভায় প্রধান অতিথি বক্তব্য তিনি এ কথা বলেন।