লন্ডনে বেগম খালেদা জিয়া
একসময় থানায় ছিনতাইয়ের শিকার ব্যক্তি মামলা করতে গেল মামলা নেওয়া হতো না। বেশি চাপাচাপি করলে চুরি বা হারিয়ে গেছে বলে নথিবদ্ধ করা হতো। আর এখন ঢাকা মেট্রোপলিটান পুলিশের স্বয়ং কমিশনার ছিনতাই বেড়ে যাওয়ার কথা স্বীকার করলেন। এ থেকেই অনুমান করা যায় ঢাকায় ছিনতাইকারীদের দৌরাত্ম্য কী পরিমাণ বেড়েছে। গত পাঁচ মাসে ছিনতাইকারী নিভিয়েছে সাতজনের প্রাণ। গুরুতর জখম করা হয়েছে কয়েকজনকে।
পুলিশ জানায়, ঢাকায় সেপ্টেম্বরে ২৩, অক্টোবরে ৯১, নভেম্বরে ১৪৮ ও ডিসেম্বরে ৫৬৪ জন ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছিনতাইয়ের শিকার এমন তিনজনের সঙ্গে কথা বলেছেন সমকালের সাংবাদিক। তারা বলেছে, অনেক জায়গায় পুলিশ ঢিলেঢালা ডিউটি করছে। আবার রাত ও ভোরে কোনো কোনো এলাকায় টহল থাকে না। এর সুযোগ নেয় ছিনতাইকারীরা। আবার ছিনতাইকারীর হাতে অস্ত্র থাকায় কেউ এগিয়ে যাওয়ারও সাহস করে না।
লন্ডনে গেলেন বেগম খালেদা জিয়া
ইংরেজি নতুন বছরের শুরুতে চিকিৎসার জন্য বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ঢাকা ত্যাগ একটি বিশেষ ঘটনা নানা কারণে। প্রধান কারণ হলো জীবন-মরণের সন্ধিক্ষণে একাধিকবার অবস্থান করলেও বিগত সরকার তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে কিছুতেই চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যেতে দেয়নি। অবশ্য বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনিয়ে তাঁর চিকিৎসা করানো হয়েছে। আরেকটি বিষয় হলো ২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত সরকার দুই নেত্রীকে বিদেশে পাঠাতে জোর চেষ্টা চালিয়েছিল। শেখ হাসিনা কিছুকালের জন্য দেশ ত্যাগ করেন, কিন্তু খালেদা জিয়া স্বদেশে থাকার ব্যাপারে অনড় ছিলেন। পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়ে এখন দেখা যাচ্ছে বিগত প্রায় সাড়ে চার দশকে প্রথমবারের মতো দুই নেত্রী দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। বিষয়টিকে অতিউৎসাহীরা এভাবে চিত্রায়িত করছেন যে, ‘মাইনাস টু’ ফর্মুলা এতদিনে বাস্তবায়িত হলো।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য গত মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাতে কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে পরের দুই বছর খালেদা জিয়া পুরান ঢাকার পরিত্যক্ত কারাগারে একাকী কাটান দুই মামলায় দণ্ডিত হয়ে। বাসায় থাকা, রাজনীতি না করাসহ নানা শর্তে নির্বাহী আদেশে ২০২০ সালের মার্চে সাজা স্থগিত করে মুক্তি দেওয়া হয়। পরের চার বছরের অধিকাংশ সময় হাসপাতালে কাটে তাঁর নানা রোগের জটিলতায়। লিভার সিরোসিস, হৃদরোগ, কিডনি জটিলতা, করোনাসহ নানা রোগে তাঁকে একাধিকবার আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। বারবার আবেদনেও আওয়ামী লীগ সরকার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানোর অনুমতি দেয়নি।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরদিনই খালেদা জিয়ার সাজা মওকুফ করেন রাষ্ট্রপতি। তবে নিজেকে নির্দোষ দাবি করা খালেদা জিয়া আইনি লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন। অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার সাজা স্থগিত হয়েছে আপিল বিভাগে। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ৩৭টি মামলা হয় ১/১১ সেনা-সমর্থিত ও আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে। এর পাঁচটি ছিল দুর্নীতির। নাইকো মামলা বিচারাধীন। গ্যাটকো ও বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি মামলা থেকে সম্প্রতি অব্যাহতি পেয়েছেন। নাশকতা ও মানহানির ৩২ মামলা থেকেও মুক্তি পেয়েছেন খালাস, খারিজ ও অব্যাহতির মাধ্যমে। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট এবং নাইকো মামলা চলমান থাকলেও সাজামুক্ত হওয়ার মাধ্যমে তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্য হয়েছেন।
খালেদা জিয়া সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই লন্ডন সফরে গিয়েছিলেন। এরপর তাঁর আর কোনো বিদেশ সফর হয়নি। এই সময়ের মধ্যে তাঁর সঙ্গে ছেলে তারেক রহমানের সরাসরি দেখাও হয়নি। নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে সাত বছর পর দেখা হলো মা ও ছেলের। তাই লন্ডনে হিথ্রো বিমানবন্দরে তৈরি হয়েছিল এক আবেগঘন পরিবেশ। বিষয়টি গণমাধ্যমে বিশেষ স্থান পায়।
পান্থকুঞ্জ রক্ষায় সাংস্কৃতিক সমাবেশ
এমন একজনের কাছ থেকে এই সমাবেশে যোগদানের আমন্ত্রণ পেয়েছিলাম যিনি ছিলেন হাসিনা সরকারের পতনের আন্দোলনের সামনের সারির কর্মী। ভাবলাম, যারা এই সরকারের ‘নিয়োগদাতা’ তারা কেন সরকারের কাজের বিরুদ্ধে যাচ্ছে! পরে কাগজের প্রতিবেদন পড়ে জানলাম, ওই সমাবেশে কেউ কেউ অন্তর্বর্তী সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন এমনকি এও পর্যন্ত বলেছেন যে, যাঁরা গণঅভ্যুত্থানের শক্তি হয়ে সচিবালয়ে ক্ষমতায় অধীন হয়েছেন, সেই মানুষগুলোই সব থেকে বেশি জনবিরোধী আচরণ করছেন।
যাহোক, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারওয়ান বাজার থেকে পলাশী পর্যন্ত অংশ নির্মাণের প্রকল্প বাতিলের দাবিতে প্রায় এক মাস ধরে পান্থকুঞ্জ পার্কে অবস্থান করছেন বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের কর্মীরা। সেই আন্দোলনের অংশ হিসেবে শুক্রবার সাংস্কৃতিক সমাবেশ করেন তাঁরা। বিগত সরকারের অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রকল্পগুলো রিভিউ করার দরকার ছিল বলে মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেত্রী উমামা ফাতেমা সমাবেশে বলেন, ‘বর্তমান সরকারের সময়েও সেসব প্রকল্পের বেশিরভাগ বাস্তবায়িত হচ্ছে। নানা ধরনের আপস হয়ে গেছে। তাহলে কিভাবে বুঝব যে এটা গণঅভ্যুত্থানের সরকার?’
সমাবেশে বক্তাদের বক্তব্যে এলাকাবাসীর মতামতকে প্রাধান্য না দিয়ে ৪৫ প্রজাতির গাছ কাটার অভিযোগ আনা হয়। ওই সমাবেশের একদিন পরে একই স্থানে নাগরিক সমাবেশও অনুষ্ঠিত হয়।
শত পণ্যে বাড়তি ভ্যাট
বছরের মাঝামাঝি, মানে নতুন অর্থবছরের শুরুর আগে বাজেট ঘোষণার অব্যবহিত আগে সাধারণ মানুষ শঙ্কায় থাকে। কারণ, কী জানি কোনো পণ্যের ওপর কর বাড়ে, কোনটা আবার বেশি দামে কিনতে হবে। এই শঙ্কা স্বাভাবিক। কেননা, এমনিতেই দেশের বেশিরভাগ মানুষ বছরভর মূল্যস্ফীতির চাপে নাকাল। তার ওপর নতুন করের বোঝা চাপলে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘায়ের সমতুল্য এবং আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের ভারসাম্য রাখতে গিয়ে প্রতি পদে পর্যুদস্ত হতে হয়। অর্থবছরের ছয় মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর যদি জানা যায় শতাধিক পণ্যের ওপর নতুন করে স্বাভাবিক ও অস্বাভাবিক উভয় হারেই করারোপ হচ্ছে, তখন মানুষের বজ্রাহত হওয়ার দশাই স্বাভাবিক। মানুষের আয় যদি না বাড়ে, পক্ষান্তরে দফায় দফায় ব্যয় বাড়তে থাকে, সেক্ষেত্রে পরিবারের খরচের বাজেট কাটছাঁট না করে কোনো উপায় থাকে না। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাঝপথে এসে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার।
জাতীয় সংসদ না থাকায় অধ্যাদেশ দিয়েই শুল্ক-কর বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ভাষ্য : বাংলাদেশকে দেওয়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণের শর্ত হিসেবে অর্থবছরের মাঝপথে এসে একশ’র বেশি পণ্য ও সেবায় শুল্ককর বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
শনিবার থেকেই শুল্ক-কর বাড়ানোর প্রভাব পড়েছে পণ্য ও সেবায়। ইতোমধ্যে কিছু পণ্যের দর বেড়ে গেছে। সেবার ক্ষেত্রেও একই দশা। রেস্তোরাঁ মালিকরা বাড়তি ভ্যাট নিচ্ছেন। দর বেড়েছে সিগারেটের। পোশাকের নতুন দরও কার্যকর করছেন খাত-সংশ্লিষ্টরা। মোবাইল কল ও ইন্টারনেটের বাড়তি খরচ কেটে নিচ্ছে অপারেটরগুলো। শুল্ক-কর বাড়ানোর বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। সংগঠনটি বলেছে, অংশীজনের সঙ্গে কোনো আলোচনা না করে শুল্ক-কর বাড়ানোর এ সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দুজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোর একজন সাংবাদিককে বলেছেন, শুল্ক-কর বাড়ানোর কারণে বছরে ১২ হাজার কোটি টাকা বাড়তি রাজস্ব আদায় করা যাবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। এতে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি কমবে।
পণ্যের ওপর কর আদায় করা হয় শতাংশ হারে। ফলে কর কত হবে তা নির্ভর করে পণ্যের দাম, প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট রেয়াত নেওয়ার সক্ষমতা, উপকরণের মূল্য ইত্যাদি বিষয়ের ওপর। আমদানি করা পণ্যে মার্কিন ডলারের দাম কত ধরে শুল্কায়ন করা হয়, শুল্কায়ন মূল্য কত ধরা হয়, তার ওপরও করের পরিমাণ নির্ভর করে।
অবশ্য কাস্টমসের কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে মোটাদাগে শুল্ক-করের একটি ধারণা পাওয়া যায়। মুঠোফোনে ১০০ টাকা রিচার্জ করে কথা বললে এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করলে সরকার এখন দুই টাকা বেশি নিচ্ছে। মোট নিচ্ছে প্রায় ৩০ টাকা। বাসায় যাঁরা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, তাঁদের ৫০০ টাকা বিলের ওপর মোট করভার সাড়ে ৭৭ টাকা দাঁড়িয়েছে, আগে যা ছিল ২৫ টাকা। ইন্টারনেট সেবাদাতারা অনেক ক্ষেত্রে আগের ভ্যাট বাবদ ২৫ টাকা আদায় করতেন না। তাঁরা বলছেন, যেহেতু ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপিত হয়েছে, সেহেতু এখন ভ্যাটসহ সম্পূরক শুল্ক আদায় করা ছাড়া উপায় থাকবে না। ফলে গ্রাহকের ব্যয় বাড়বে।
বলা দরকার, এক হাজার টাকার পোশাক কিনলে, কিংবা রেস্তোরাঁর খাবারের বিল এক হাজার টাকা হলে করভার ৭৫ টাকা বেড়ে বর্তমানে ১৫০ টাকা দাঁড়াচ্ছে। এটা যথেষ্টই।
ব্যাংকপাড়ায় ‘ভূমিকম্প’
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলীকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর পর আরও পাঁচ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ছয় ব্যাংকের এমডিকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রবিবার (৫ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা জানিয়েছেন, তাদের ছুটিতে পাঠানোর বিষয়টি সংশ্লিষ্ট ছয় ব্যাংকের পর্ষদের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত।
এক অডিও বার্তায় শিখা বলেন, ‘এটা (বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো) এই জন্য করা হয়েছে যে, এই ব্যাংকগুলোতে নিরীক্ষা চালাবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলোতে যে অডিট পরিচালিত হবে সেখানে উনারা যাতে অযাচিত হস্তক্ষেপ করতে না পারেন অর্থাৎ এই প্রক্রিয়াটাকে স্বচ্ছ রাখার জন্য এমডিদের সাময়িকভাবে ছুটিতে যেতে বলা হয়েছে।’ অডিটে যদি কারও কোনো ধরনের অন্যায় কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ততা না মেলে তাহলে তিনি যথারীতি এসে আবার যোগদান করতে পারেন বলে জানান শিখা। তিনি বলেন, ‘তবে যদি কিছু পাওয়া যায় তাহলে অন্যরকম চিন্তা করতে হবে।’
এই পুরো বিষয়টি আন্তর্জাতিক নীতি অনুযায়ী করা হচ্ছে বলে জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পুরো বিষয়টি ব্যাঙ্কপাড়ায় ‘ভূমিকম্প’ যেন।
প্রসঙ্গত উল্লেখ না করলেই নয় যে, পদ্মা ব্যাংকের (সাবেক ফারমার্স ব্যাংক) সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, তাঁর স্ত্রী ও ছেলের নামে থাকা ২২টি ফ্ল্যাট, ২টি বাড়িসহ সব প্লট ও জমি ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন আদালত। দুদকের পক্ষ থেকে আদালতকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে, চৌধুরী নাফিজ সরাফাত গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৮৮৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুদক। নাফিজ সারাফতকে নিয়ে ক্যাপশনসহ কার্টুন আঁকার পর কার্টুনিস্ট ও ক্যাপশন-লেখককে জেলে নেয়া হয়। জেলেই মৃত্যু হয় লেখক মুশতাকের।
শেষ খবরে দেখা যাচ্ছে অনেক বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও পরিচালকেরাও পদচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় রয়েছেন। যেহেতু নিয়ম অনুযায়ী তারা তিন মাস সময়ের ভেতর পরিচালনা পর্ষদের একটিও সভায় যোগদানে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই এই শঙ্কা থেকেই যাচ্ছে।
১২ জানুয়ারি ২০২৫
[email protected]