ঢাকা, বাংলাদেশ   সোমবার ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১

ঢাকার দিনরাত

মারুফ রায়হান

প্রকাশিত: ১৯:৪৩, ২ ডিসেম্বর ২০২৪

ঢাকার দিনরাত

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামিকে রবিবার খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

টিসিবির ট্রাক ঘিরে
দীর্ঘ লাইন

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও, এমন খবর যে অসত্য নয় সেটি সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করলেই বোঝা যাবে। গত মঙ্গলবার উত্তরায় প্রচণ্ড রোদের ভেতর দুপুরবেলা আমি নিজেই ট্রাকের সামনে এমন দৃশ্য দেখেছি।
আমরা জানি, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির হাত থেকে নিম্নআয়ের মানুষকে স্বস্তি দিতে গত কয়েক বছর ধরে টিসিবির ট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে বাংলাদেশ সরকার। বর্তমানে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ট্রাক থেকে একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ দুই লিটার ভোজ্যতেল, দুই কেজি মসুর ডাল, পাঁচ কেজি চাল ও তিন কেজি আলু কিনতে পারছেন। বাজারে সম্প্রতি আলুর দাম আরও বেড়েছে। এজন্য আলু বিক্রিও শুরু করেছে টিসিবি। এসব পণ্যের মধ্যে প্রতি লিটার ভোজ্যতেল ১০০ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬০, চাল ৩০ টাকা ও আলু ৪০ টাকায় কেনা যায়। এই চার পণ্য কিনতে একজন গ্রাহককে দিতে হচ্ছে ৫৯০ টাকা। খুচরা বাজার থেকে এসব পণ্য কিনতে লাগে প্রায় ১ হাজার টাকা। অর্থাৎ টিসিবির ট্রাক থেকে পণ্য কিনলে প্রায় ৪০০ টাকা সাশ্রয় হয়।
এ অবস্থায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে টিসিবির ট্রাকে পণ্য কিনতে ভিড় বাড়ছে। প্রায় প্রতিটি ট্রাকেই পণ্য কিনতে দেখা যাচ্ছে দীর্ঘ লাইন। তবে এই লাইন এখন আর শুধু নিম্নবিত্ত নন, দেখা মিলছে মধ্যবিত্তদেরও। ডয়চে ভেলের রিপোর্টের কিছু অংশ এখানে তুলে দিচ্ছি বাস্তব পরিস্থিতির চিত্রণের তাগিদে।
‘বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের পেছনে টিসিবির পণ্য কিনতে কয়েকশ’ মানুষের সঙ্গে লাইনে দাঁড়ান ব্যাংক কর্মচারী রফিকুল ইসলাম। তিনি ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘জীবনে প্রথম দাঁড়াইছি। ভাবলাম, যদি পাওয়া যায় তবে ভালো।’ ওই লাইন থেকে একটু দূরে মোটামুটি দামি পোশাক পরা এক নারী দাঁড়িয়েছিলেন।  তার দৃষ্টিও টিসিবির ট্রাকের দিকে। জিজ্ঞেস করলে তিনি ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘ছেলেকে দাঁড় করাইছি। লজ্জা লাগে, আর মেয়েদের মধ্যে যে ঠেলাঠেলি। মেয়েদের লাইনও বড়।’ নিজের পরিচয় প্রকাশ না করে তিনি জানান, তার স্বামী একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। সংসার চালাতে তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাই কিছু খরচ বাঁচাতে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে টিসিবির ট্রাকের সামনে এসেছেন।


টিসিবির ট্রাকের পেছনে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদেরও লাইনে দাঁড়াতে দেখা যাচ্ছে। এতদিন তারা এখান থেকে লজ্জায় পণ্য কেনেননি। তবে এখনো গৃহকর্মী, রিক্সাচালক ও দিনমজুরদের উপস্থিতিই বেশি। অনেক জায়গায় টিসিবির লাইনে শিক্ষার্থীদেরও দেখা যাচ্ছে। যারা মেসে থাকেন, তারা এখান থেকে পণ্য নিচ্ছেন কিছুটা খরচ বাঁচানোর জন্য।
টিসিবির সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর ৫০টি স্থানে এভাবে ফ্যামিলি কার্ড ছাড়া বিশেষ ট্রাকসেলে পণ্য বিক্রি করে টিসিবি। প্রতিটি ট্রাকে ৩৫০ জনের জন্য পণ্য থাকে। তবে অধিকাংশ জায়গায়ই এর বেশি মানুষ উপস্থিত থাকেন। যাদের পণ্য দেওয়া যায় না, তারা দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে ফিরে যান।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান ডয়চে ভেলেকে বলেন, যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সেগুলো ইতিবাচক। কিন্তু আমরা বাজারে এর সুফল পাচ্ছি না। সুফল পেতে সময় লাগবে। কোভিড পরবর্তী সময় থেকেই বাজার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠে। সেটা আর নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। বিশেষ করে টাকার অবমূল্যায়নে ডলারের দাম বেশি হওয়ায় আমদানি পণ্যের খরচ এমনিতেই বেড়ে গেছে। সরকারের উচিত হবে আমদানি করে কিছু পণ্যের মজুত তৈরি করা। তাহলে সংকটের সময় বাজার নিয়ন্ত্রণে এটা কাজে আসবে। টিসিবির মাধ্যমে পণ্য দেওয়া হচ্ছে কিন্তু সেটা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। আবার সরকারের আয় না বাড়লেও এদিকে যতটুকু মনোযোগ দেওয়া দরকার, সেটা দিতে পারবে না। ফলে সরকারকে মানুষকে দ্রব্যমূল্যে স্বস্তি দিতে আরও বেশি কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’
শুক্রবার মিরপুর-১ নম্বরের কাঁচাবাজারে বাজার মনিটরিংয়ে যায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক কাজী সুজনের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়। অভিযান শেষে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা আজ মুরগির বাজার, মাংসের বাজার ও ডিমের বাজারে অভিযান চালিয়েছি। এ সময় কয়েক জনকে জরিমানা করা হয়েছে। কয়েকটি মুরগির দোকানে বিএসটিআই অনুমোদিত ওয়েট মেশিন না থাকায় আমরা তাদের সতর্ক করে নতুন মেশিন আনার জন্য এক সপ্তাহ সময় দিয়েছি। আমরা আমাদের নিয়ম অনুযায়ী অভিযান চালিয়ে যাবো।’

বাংলা একাডেমিতে
ড. কুদরাত-এ খুদা স্মরণ

বাংলা একাডেমিতে  রবিবার বিকেলে প্রবেশ করে দেখি অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গেছে। তার মানে যথাসময়েই শুরু হয়েছে। মঞ্চে সে সময়ে স্বাগত বক্তব্য দিচ্ছিলেন একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম। একাডেমিতে ১ ডিসেম্বর কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে বিজ্ঞানী মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদার ১২৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সেমিনারের আয়োজন করা হয়। ড. কুদরাত-এ-খুদা : একজন আলো দেখানো মানুষ শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিজ্ঞানবক্তা আসিফ। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন কথাসাহিত্যিক ও বিজ্ঞানলেখক সুব্রত বডুয়া। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।
অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, আমাদের সামাজিক পরিসরে বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা কমই হয় আর এদেশের মানুষের মননে জাতীয় নায়ক হিসেবে যে মনীষীরা থাকেন সেখানেও বিজ্ঞানীদের খুব গুরুত্বে রাখা হয় না। তবে কুদরাত-এ-খুদা এক্ষেত্রে বিরল ব্যক্তিত্ব বলা চলে। তিনি দেশ ও মানুষের কাছে ব্যাপকভাবে পরিচিতি পেয়েছেন। বিজ্ঞানকে তত্ত্বীয় কাঠামোয়  সীমাবদ্ধ না রেখে এর প্রয়োগিক রূপ উপস্থাপন করে স্মরণীয় হয়ে আছেন।
পঠিত প্রবন্ধে বলা হয় : কুদরাত-এ-খুদার জীবনের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই, কীভাবে একজন সৃজনশীল মানুষ এগিয়ে চলেন। তার সামনে নানা বাধা-বিপত্তি আসে। কিন্তু, তিনি কখনো থেমে থাকেননি। তিনি প্রথম জীবনে ছিলেন রসায়নবিদ, ছিলেন প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যক্ষ, বাংলা ভাষায় লিখে চলেছিলেন বিজ্ঞানগ্রন্থ। দেশভাগ তাঁকে বানাল উদ্বাস্তু। পূর্ব পাকিস্তানে এসে হলেন প্রশাসক এবং বিজ্ঞানবিষয়ক সামরিক উপদেষ্টা। দীর্ঘ যন্ত্রণাক্লিষ্ট অভিজ্ঞতা থেকে তৈরি করলেন শিক্ষা কমিশন রিপোর্ট, যা ভবিষ্যতের মানুষ তৈরি করবে। সেই কমিশন কার্যকর হয়নি, তৈরি হয়নি সেই মানুষও। যারা ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে সিদ্ধান্ত নেবে।
সুব্রত বডুয়া বলেন, কুদরাত-এ-খুদা বিজ্ঞানচেতনার সংগ্রাম করে গেছেন। বিজ্ঞানকে তত্ত্বীয় বিষয়ের পাশাপাশি প্রয়োগকলা হিসেবে বিবেচনা করেছেন। একটি অনগ্রসর সময় ও সমাজে জন্মগ্রহণ করে বিজ্ঞানকে সহায় করে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উন্নত জীবন নিশ্চিতের স্বপ্ন দেখেছেন তিনি।
অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, বিজ্ঞানী কুদরাত-এ-খুদা বাংলাদেশে বিজ্ঞান-আন্দোলনের মহীরুহের নাম। তিনি মনে করতেন বিজ্ঞান শুধু প্রযুক্তিগত প্রায়োগিকতা নয় বরং বিজ্ঞান হতে পারে দেশের প্রতিটি নাগরিকের জীবনমান পরিবর্তনের সোপান।


অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলা একাডেমির সহপরিচালক ড. মাহবুবা রহমান।
জন্মশতবর্ষ পেরিয়ে গেছে এমন বাঙালি মুসলমান ব্যক্তিত্বদের স্মরণ এবং নবীন প্রজন্মের কাছে সবিস্তারে তুলে ধরার ধারাবহিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হলে নিশ্চয়ই প্রশংসা পাবে বাংলা একাডেমি।

সক্রিয় শিল্পী রফিকুন নবী

আশি পেরিয়েও শিল্পসৃষ্টি এবং লেখালেখিতে সক্রিয় আছেন বরেণ্য শিল্পী ও কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী। গত বৃহস্পতিবার ছিল তাঁর জন্মদিন। এ উপলক্ষে লন্ডনে বসবাসকারী তাঁর এককালের সহকর্মী (সাপ্তাহিক বিচিত্রা) কবি শামীম আজাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানিয়ে নিচের লেখাটি লিখেছেন।
‘প্রিয় নবী ভাই,
আপনি যখন এই ছবিটার মতো দেখতে ও বয়সে ছিলেন- তখন আপনি আমার বিচিত্রার সহকর্মী ছিলেন। প্রতিবার আমার ঈদ ফ্যাশন ও ঈদের বাজার বিশেষ সংখ্যার কভারে আমাদের টোকাইকে দিয়ে টানা ১০ বছর কত কিছু বলিয়েছেন! একদিকে আমরা ঘর্মাক্ত হয়ে লিখছি, সম্পাদনা করছি, শাচৌর ধমকে গমকে গমকে কেঁপে ফোন করে ফ্যাক্ট চেক করছি।
আমার টিমের শিবলীজসিমচিনা (শিবলী, জসিম, এমদাদ) একত্রে কিন্তু ছিটা গুলির মতো ছুটছে! আর আপনি কিনা আয়েশে সুন্দর আলীর আনা অত্যন্ত মিষ্টি লেবু চায়ে চুমুক দিয়ে মৌরী হাসিতে কাগজে টোকাই আঁকছেন। যেন মুখে পোড়া খয়েরী বাতাসা, যেন ছবি না আঁকলেও কিছু না, যেন আমাদের এই তুঙ্গ হয়রানিই দেখতে এসেছেন! আপনার এই মালয়েশিয়ার ভূমিপুত্র স্টাইলে চলার মধ্যেই দুর্দান্ত কাজ করে ফেলাটাই হিংসাতুর করে তুলতো। শাচৌ (সম্পাদক শাহাদত চৌধুরী) আমাদের ডেকে বলতেন, এই মনিরকে বলো নবীর কাজ শেষ।
হ্যাঁ শিল্পী রফিকুন্নবী অমনি অনায়াসে আঁকেন।
হে অগ্রজ-বন্ধু, হে গুণী শিল্পী
আপনি অনুগ্রহ করে বন্ধু বলেই আমার দু’দুখানা কাব্য গ্রন্থের প্রচ্ছদও করেছেন। স্পর্শের অপেক্ষা শিরোনামের কাব্য গ্রন্থ ছিল ১৯৮২ তে  প্রকাশিত আমার প্রথম একক কবিতার বই। প্রচ্ছদটি ছিল আপনার একটি অয়েল পেস্টাল।
বইটি দ্রুত শেষ হওয়ার তিনটি কারণ ছিল।
১। আপনার করা প্রচ্ছদ ছবি।
২। সে সময়ের চল অনুযায়ী পেছনের প্রচ্ছদে আমার বিশাল ছবি।
৩। আমি তখন ঢাকা কলেজের নবীন শিক্ষক (নিয়মিত বিটিভি ম্যাগাজিন করা ও বিচিত্রার কারণে মহা জনপ্রিয়। তবে আমার ধারণা প্রথমটিই প্রধান কারণ।
তবে আমি বিলেতে এসে নাটক লিখতে শুরু করলে আমার সে বছরের জন্মদিনে উল্লিখিতভাবেই হয়তো বিচিত্রায় শাচৌর টেবিলে বসেই আমার কার্টুন এঁকেছিলেন।
মাঝের ছবিটি এখনো লন্ডনের আর্ট গ্যালারি,
ইকো প্যাভিলিয়নে প্রদর্শিত হচ্ছে। ছবি এসেছে অবিন্তা গ্যালারির সৌজন্যে। আপনি আসেননি।
হয়তো জন্মদিন উদযাপনের উৎসবের কারণে।
আপনি দীর্ঘায়ু হোন নবী ভাই।’

০১ ডিসেম্বর, ২০২৪
[email protected]

×

শীর্ষ সংবাদ:

আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ
রিজার্ভে হাত না দিয়ে ও ৩ মাসে পরিশোধ হলো ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ
বাংলাদেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে চায় মমতা ব্যানার্জী
টংগীর ২৩ মামলার শীর্ষ সন্ত্রাসী কামরুল ইসলাম কামুকে গ্রেফতার করেছে গাজীপুর মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ
আগামীকাল সোমবার নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে
‘বাড়াবাড়ি করলেই’ বন্ধ মার্কিন দুয়ার, ভারতসহ ৫ দেশকে ট্রাম্পের কড়া হুঁশিয়ারি
দিল্লিকে বাদ দিয়ে তৃতীয় দেশ থেকে ভিসা নেওয়ার উদ্যোগ
তারেক রহমানের নামে জবানবন্দি দেন নি শেখ হাসিনা: কায়সার কামাল
আবারও যেন রাজপথে নামা যায় সেই লক্ষ্যে কাজ চলছে: সারজিস আলম
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বিচার চাইলেন অন্তবর্তী সরকারের কাছে