ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১

ঢাকার দিনরাত - মারুফ রায়হান

প্রকাশিত: ২০:১২, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকার দিনরাত - মারুফ রায়হান

.

ভাদ্রমাসে ঢাকায় অভদ্র গরম পড়ে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়, সেইসঙ্গে বেড়েছে বিশৃঙ্খল যানজট। বলতেই হচ্ছে লোডশেডিংয়ের কথাও। গরম, যানজট ইত্যাদির সঙ্গে সামঞ্জস্য না রাখলে চলছে না যেন বিদ্যুৎ বিভাগের। নাকাল নাগরিক জীবন। হাঁসফাঁস দশা।

মহানগরীর অপরাধজগৎ

বিশ্বে কয়েকটি উন্নত শহর বাদে সব দেশেরই বড় বড় শহরে থাকে আন্ডারওয়ার্ল্ড বা অপরাধজগৎ। পুঁজিপতি প্রভাবশালী- উভয় মহলের সঙ্গে থাকে সেই জগতের রাঘববোয়ালদের সংযোগ। যেসব দেশ সুশাসনে এগিয়ে সেসব দেশের অপরাধীরা থাকে পিছিয়ে এবং কোনঠাসা। অপরাধী ধরা পড়লে বিচারের মুখোমুখি হতে হয়। বিচারে তাদের সাজা হয়। দেশের বিশেষ পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কোনো কোনো শীর্ষ অপরাধী আবার কারাগার থেকে বেরিয়েও আসে। সেটাই সমাজের জন্য দুশ্চিন্তার। ঢাকা মহানগরীর কথায় আসা যাক। শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারাগারে থেকেই বাইরের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করতেন। তাই জামিনে মুক্ত হলে তাদের অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধির আশঙ্কা তৈরি হয়। জামিনে অপরাধী মুক্ত হলে সাধারণ মানুষের ভেতর প্রশ্ন তৈরি হয়।

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারামুক্ত, ঢাকার অপরাধজগৎ নিয়ে নতুন শঙ্কার বিষয়টি উঠে এসেছে একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে। সুইডেন আসলাম, আব্বাস, পিচ্চি হেলালসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী জামিনে মুক্ত। বের হওয়ার অপেক্ষায় আরও কয়েকজন। এমন সংবাদ আমাদের উদ্বিগ্ন করে।

প্রতিবেদক মাহমুদুল হাসান লিখেছেন : ‘দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর পুলিশের তৎপরতায় দুর্বলতা দেখা দিয়েছে। এই সুযোগ নিয়ে একের পর এক শীর্ষ সন্ত্রাসী জামিনে কারাগার থেকে বেরিয়ে এসেছেন। এতে রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হতে পারে সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন। তারা বলছেন, শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কারাগারে থেকেই ঢাকার অপরাধজগৎ নিয়ন্ত্রণ করতেন।

এখন তারা আবার বেপরোয়া হয়ে উঠতে পারেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর রাজধানীর অন্তত ছয়জন শীর্ষ সন্ত্রাসী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তাদের বেশিরভাগই এক থেকে দেড় যুগের বেশি সময় ধরে কারাগারে ছিলেন। এখনো কারাগারে আছেন এমন সন্ত্রাসীদের কেউ কেউ মুক্তির জন্য জোর তদবির করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আদালত সূত্রে জানা গেছে, সরকার ঘোষিত বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে বড় অংশই এখন দেশের বাইরে। মারা গেছেন কেউ কেউ। তাদের বাইরে যারা কারাগারে আছেন, তাদের বেশির ভাগই দু-একটি মামলা ছাড়া অন্যগুলোয় খালাস পেয়ে কিংবা জামিন নিয়ে কারাগারে অবস্থান করছিলেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে এখন তারা জামিনে বের হয়ে আসছেন।

ইতোমধ্যে জামিনে মুক্ত হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসীদের মধ্যে আছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর খাতায়কিলার আব্বাসহিসেবে পরিচিত মিরপুরের আব্বাস আলী, তেজগাঁওয়ের শেখ মোহাম্মদ আসলাম ওরফে সুইডেন আসলাম, মোহাম্মদপুরের ইমামুল হাসান হেলাল ওরফে পিচ্চি হেলাল, হাজারীবাগ এলাকার সানজিদুল ইসলাম ওরফে ইমন। ছাড়া ঢাকার অপরাধজগতের আরও দুই নাম খন্দকার নাঈম আহমেদ ওরফে টিটন খোরশেদ আলম ওরফে রাসু ওরফে ফ্রিডম রাসুও কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

২০০১ সালের ২৬ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২৩ শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম প্রকাশ করে। তাতে আব্বাস, হেলাল, টিটন রাসুর নাম ছিল। এই চারজনসহ জামিনে বের হওয়া প্রত্যেকের বিরদ্ধেই হত্যা, হত্যাচেষ্টাসহ অনেক মামলা রয়েছে। কোনো কোনো মামলায় তাদের সাজাও হয়। আবার কোনো কোনো মামলায় উচ্চ আদালত থেকে অব্যাহতিও পান কেউ কেউ। সুইডেন আসলামসহ কয়েকজনের ক্ষেত্রে অব্যাহতি পাওয়ার রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল না করার ঘটনাও রয়েছে। শীর্ষ সন্ত্রাসীরা কিভাবে জামিন পাচ্ছেন, বিষয়ে গোয়েন্দা সূত্রগুলো বলছে, বড় অপরাধীদের মামলা, জামিন, গ্রেপ্তার সামগ্রিক কার্যক্রমের ওপর পুলিশের বিশেষ শাখাসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সব সময় নজরদারি করত। সরকার পতনের পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর ভঙ্গুর অবস্থা তৈরি হয়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা খুব সহজেই বের হয়ে আসছেন। আবার বের হওয়ার পর তাদের ওপর কোনো নজরদারি নেই।

ব্যাটারিচালিত রিক্সার দাপট

অতীতের সব সময়ের চেয়ে কি এখন যত্রতত্র বেপরোয়া ব্যাটারিচালিত রিকশা বেশি চলছে? কোনো কোনো সড়কে তারা গাড়ির সঙ্গে পাল্লা দেয়। ভাবখানা এমন, ব্যাটারিচালিত ইঞ্জিন লাগিয়ে এসব রিকশা হয়ে উঠেছে মোটরগাড়ির সমতুল্য। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ছবি বেশ ছড়িয়ে পড়ে। ছবিতে দেখা গেছে ঢাকার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনালের সামনের সড়কে দাপটের সঙ্গে অবস্থান করছে ব্যটারিচালিত রিকশা।

সড়কে রিকশা চলাচল বেড়ে যাওয়ায় অন্যান্য যানবাহন চলাচলে প্রতিবন্ধকতা দেখা দিয়েছে। প্রচলিত রিকশার চেয়ে দ্রুতগতিতে চলায় ব্যাটারিচালিত রিকশা এখন নগরবাসীর আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্রেক ততটা শক্তিশালী না হওয়া চালকদের অনেকেই অনভিজ্ঞ হওয়ায় বেড়েছে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও। সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে রিকশার জন্য পৃথক লেন থাকার পরও নিয়ম অমান্য করে প্রধান সড়কে চলছে এসব রিকশা। সড়কে গাড়ির চলাচলের মাঝখানে ফাঁকা পেলেই ঢুকে পড়ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। মোহাম্মদপুর এলাকায় রীতিমতো গড়ে তোলা হয়েছে এসব যানের স্ট্যান্ড।

বিগত সরকারের সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ঢাকা মহানগরীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের ঘোষণা দেওয়ার পরে সেসব যানের চালকরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন শুরু করেছিল। কিছুটা সহিংসও হয়ে উঠেছিল সে আন্দোলন। রাস্তা বন্ধ করে দাবি জানানোর কারণে একদিকে যানজট এবং অন্যদিকে যান-স্থবিরতার কারণে ভোগান্তিতে পড়েছিল মানুষ। সচেতন ঢাকাবাসীর মনে থাকার কথা চার বছর আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রও অনুরূপ নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তিনি ব্যাটারিচালিত রিকশা ঢাকার সড়কে চলতে দেবেন না বলে স্পষ্টত জানিয়ে দিয়েছিলেন। তখন ওই ঘোষণা নগরবাসীর সাধুবাদও পায়।

কালে কালে আমরা দেখছি যে, রিকশার শহর ঢাকায় এখন অনেক রিকশা হাফ-মোটরবাইক হয়ে উঠেছে। আলাদাভাবে ব্যাটারিচালিত রিকশাও চালু হয়েছে। এগুলোয় চড়লে ঝাঁকি বেশি লাগে। চালক গতি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও থেকে যায়। রিকশা-ভ্যানসহ যেসব অযান্ত্রিক যানবাহনে মোটর-ব্যাটারি-ইঞ্জিন সংযোজন করে যান্ত্রিক বানানো হয়েছে, সেগুলো ডিএসসিসি এলাকায় পাওয়া গেলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি চার বছর আগেই দেন দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) এর সাবেক মেয়র। ওটি ছিল ভালো সিদ্ধান্ত, কিন্তু কেন তার বাস্তবায়নে জোরালো পদক্ষেপ দেখা যায়নি সেটি জিজ্ঞাসা বটে। সে সময় মেয়র বলেছিলেন, ‘ঢাকা শহরকে অনেক কবি-সাহিত্যিক সিটি অব রিকশা বা রিকশার নগরী বলে চিত্রিত করেছেন। এটা আমাদের ঐতিহ্য। রিকশাসহ আমাদের যে ধীরগতির অযান্ত্রিক যানবাহনগুলো রয়েছে, সেগুলোকে নতুন করে আমরা নিবন্ধন নবায়নের আওতায় আনছি। এর মাধ্যমে সড়কে শৃঙ্খলা আনয়ন করাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য।

এখন কথা হচ্ছে, চার বছর আগে থেকেই ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের কার্যকর জোরালো উদ্যোগ নেওয়া হলে এতদিনে তা সফল হতে পারতো। ঢাকার একাংশও ভরে যেত না নতুন চেহারার অগণিত ব্যাটারিচালিত রিকশায়। ওপেন সিক্রেট হলো- রাজধানীতে টোকেনের বিনিময়ে চলে ব্যাটারিচালিত রিকশা। এসব অবৈধ যান বন্ধ না হওয়ার পেছনে সক্রিয় রয়েছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। অভিযোগ রয়েছে, সিন্ডিকেটের সঙ্গে প্রভাবশালী দলের স্থানীয় নেতা, পুলিশ চাঁদাবাজরা যুক্ত। ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা আগে বলেছেন, তারা নিয়মিত মাসোহারা দিয়ে টোকেন নিয়ে এসব যানবাহন চালান। ঢাকার সড়কের নিরাপত্তা বাড়াতে, যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রার স্বার্থে অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করার তাগিদ দেওয়া হয়।

প্রশ্ন হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা কি ঢাকার প্রতিটি সড়কেই চলবে? এটি কোনোক্রমেই প্রধান সড়কে চলতে পারে না। এতে সার্বিক যানবাহনের গতি আরো কমবে। ব্যাটারিচালিত রিকশার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ জরুরি হয়ে উঠেছে।

শরৎ কাশবন

কাশবন কন্যাদের ফটোসেশন আমরা দেখতে পাচ্ছি অধুনা ফেসবুকের সৌজন্যে। রাজধানীর ট্রেডমার্ক কাশবন হলো দুটি, দিয়াবাড়ি বসুন্ধরার ৩০০ ফুট রাস্তার পাশের প্রান্তর। তবে আফতাব নগরের গহীন অংশেও আছে কাশবন। সেখানে ছুটির দিনে একটু একটু করে ভিড় বাড়ছে। বসুন্ধরার ৩০০ ফুট সড়ক দিয়ে গাড়ি হাঁকিয়ে দলেবলে ঢাকাবাসী চলেছেন শারদীয় মাধুর্য উপভোগে। নাগরিক মনে কৈশোরে যে কাশফুল স্বপ্ন জাগিয়েছে, এমন নয়। তবে কাশফুলের এই অবারিত নন্দন তাদের আকর্ষণ করেছে। আহ্বান জানিয়েছে নির্মল আনন্দ অবগাহনে। বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে এই যে আমরা ছয়-ছটি ঋতুর পৃথক সৌন্দর্য আস্বাদন এবং তার মহিমা উপভোগের সৌভাগ্য দৈশিক সূত্রে পেয়ে গেছি- তার মূল্য কি যথাযথভাবে অনুভব করে থাকি? মহানগরী ঢাকায় গ্রামীণ শরতের আমেজ আবেশ চান? যেতে পারেন উত্তরার দিয়াবাড়ি।

বুঝেছি শহরের খুব গভীরে থাকে পল্লী, যেখানে শরতের চুম্বন অনুভব করা যায় পুরোদমে। শারদসন্ধ্যায় দিয়াবাড়ির কাশবনে হারিয়ে গিয়ে হঠাৎ যান্ত্রিক শব্দে চমকে ওঠে মানুষ; আকাশবন পেরিয়ে উড়ে আসছে বিমান। কয়েক মিনিটের মধ্যে সে অবতরণ করবে রাজধানীর মাটিতে। দিয়াবাড়ির অবারিত অঙ্গনের সৌন্দর্যে নিমজ্জিত হয়ে ভেসে চলুন মেঘে আর আকাশের ওপারে আকাশ থেকে মেঘের পরে মেঘ পেরিয়ে। সত্যি বলছি, এই শরতে একবার দিয়াবাড়ি বেরিয়ে আসুন- আমার মতোই দিয়ারবাড়ির নাম বদলে রাখবেন- ‘শরত-বসত

গুলশানের পথখাবার

গুলশান দুই নম্বর সার্কেলের উত্তর-পশ্চিম দিকে মূল সড়কের পেছনের পাশর্^ সড়কে সন্ধ্যা থেকে বেশ অনেকটা রাত পর্যন্ত বসে জমজমাট পথখাবারের পসরা। দূরে গাড়ি পার্ক করে এসে এখানে আড্ডা জমান বহু নারীপুরুষ। তরুণদের পাশাপাশি বয়স্ক ব্যক্তিরাও আসেন খানিকটা খোলাহাওয়া আর পথখাবারের স্বাদ নিতে।  ভ্রাম্যমাণ দোকানগুলোর বাহারি সব নাম: রাতের কাবাব, চুঁই ঝালের হাঁসওয়ালা, বটল বার, মামুর দইফুচকা ইত্যাদি। বটল বার বোতলাকৃতির দোকান, এখানে নানান মশলা ড্রিংকস মেলে। এমনকিফেক বিয়ারও।

পশ্চিমাদেরফাস্ট ফুডধারণার প্রভাবে বাংলাদেশেও এখন পথেঘাটে ক্যাফে আর রেস্টুরেন্টের ছড়াছড়ি। এসব রেস্টুরেন্টের অধিকাংশতেই খাবারের দাম বেশি। তবে ব্যতিক্রমী পুরান ঢাকা। পুরান ঢাকার রাস্তা বা রাস্তার পাশের ছোট্ট টং দোকানে এখনো স্বল্পদামে বিক্রি হয়ে আসছে ঐতিহ্যবাহী বহু মুখরোচক খাবার। সুলতানি, মোগল, নবাবী, ব্রিটিশ পাকিস্তানি আমলের ৪০০ বছরেরও বেশি সময়ের ইতিহাস থেকে পুরান ঢাকার মেন্যুতে যোগ হয়েছে এসব খাবার। কাবাব, বিরিয়ানির পাশাপাশি রাস্তায় বিক্রি হওয়া এই খাবারগুলোও সমানভাবে জনপ্রিয়। বেলা বাড়ার সাথে সাথে হাজার হাজার মানুষ এসব খাবার খেতে পুরান ঢাকার রাস্তায় ভিড় জমায়। এই খাবারগুলোর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এগুলো খুব কম দামে পাওয়া যায়। তবে স্বাদে মানে যেকোনো নামি-দামি হোটেলকেও তা হার মানাবে।

০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

[email protected]

×