
ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশে গ্রীষ্মকালীন বিদ্যুৎ সংকট মোকাবিলায় সরকার সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানিয়েছেন, শহর ও গ্রামের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভ্রাট সমানভাবে বিতরণ করা হবে। তিনি আরও জানান, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু করে গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
গত ২৬ এপ্রিল খুলনা অঞ্চলে পাওয়ার গ্রিড বিপর্যয়ের কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলায় প্রায় আড়াই ঘণ্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। এ ঘটনায় একটি ৮ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করবে।
উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান বলেন, “এসি ব্যবহারে বিদ্যুৎ চাহিদা বাড়ছে। গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ চাহিদা ১৮,০০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। তাই এসি ব্যবহারে সচেতনতা বাড়ানো জরুরি।”
সরকার আশা করছে, গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং জনগণের ভোগান্তি কমবে।
শিহাব