
ছবি: সংগৃহীত
তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো কোন বড় প্রকল্পের জন্য সহজ শর্তে ঋণ নিতে গেলে অনেক বেশি ফি নির্ধারণ করে তাদের উপর পরামর্শকের ‘বোঝা’ চাপিয়ে দেয়া হয় বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। রবিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বৈদেশিক ঋণ যখন আসে, তখন যেসব পরামর্শক আসে এরা বেশিরভাগই কোন কাজের হয় না। এ বিষয়ে আমরা বারংবার বলেছি, আজকের মিটিংয়েও বলেছি। কিন্তু যেহেতু তাদের বড় ঋণ পেতে গেলে ছোট ঋণের এই পরামর্শক নিতেই হয় এটা প্রত্যেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য সমস্যা। সহজ শর্তে ঋণ নিতে গেলে তার সঙ্গে কিছু কনসালটেন্টের বোঝাও আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়। আমরা যদি বলি, আমাদের পরমর্শক লাগবে না, নিজেদের আছে। তাহলে বলে বড় প্রজেক্ট না নেয়ার জন্য। এখন এই পরামর্শক আস্তে আস্তে কমানো হচ্ছে।
এসময় তিস্তা প্রকল্প নিয়ে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, এই প্রকল্পটি নিয়ে অল্পস্বল্প আলোচনা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত ডিজাইন করা হয়নি, ভারত থেকে যে পানি আসে তা কিভাবে সংরক্ষণ করা হবে। এছাড়া যে পানি আসে তাতে একটা ভালো প্রকল্প হবে কিনা।
সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য অনুদান সহায়তা পাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জীবনমান তথা স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিশুদ্ধ পানি ইত্যাদির মতো মৌলিক বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে নেয়া একটি প্রকল্প নেয়া হয়েছিল। তবে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারাও এর সুবিধা পাবেন। প্রকল্পটি চলতি বছরের ডিসেম্বরে শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু এরপরও অনুদান লাগবে। সেক্ষেত্রে বর্তমান ট্রাম্প প্রশাসন থেকে অনুদান পাওয়া যাবে কিনা, তা নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।
এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় আগারগাঁও পরিকল্পনা কমিশন ভবনে প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন ড. মোহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৮ম ও অর্থবছরের ৯ম একনেক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
অনুমোদন হওয়া এসব প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ৫টি প্রকল্প এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় প্রত্যেকের ২টি করে প্রকল্প। এছাড়া পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, রেলপথ মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যান মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয় প্রত্যেকের ১টি করে প্রকল্প অনুমোদন করা হয়।
এবারের একনেক সভায় অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে প্রথমবারের মতো পিপিএস সফটওয়্যারের মাধ্যমে ‘তিতাস ও বাখরাবাদ ফিল্ডে ২টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খনন’ প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় পরিকল্পনা উপদেষ্টা অনুমোদিত ৫টি প্রকল্প সম্পর্কে একনেক সদস্যদের অবহিত করা হয়।
যে সব প্রকল্প অনুমোদন:
স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ‘জরুরী ভিত্তিতে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় মাল্টি-সেক্টর (২য় সংশোধিত)’ প্রকল্পটিতে ৩৯৪ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যয় বৃদ্ধি করা হয়। তবে এই ব্যয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে প্রকল্প ঋণ বাড়লেও কমেছে সরকারি অর্থায়ন। প্রকল্পটিতে বৈদেশিক ঋণ ৩৯৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। অপরদিকে সরকারি অর্থায়ন ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা হ্রাস করেছে। প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছে ডিসেম্বর’২০২৫ পর্যন্ত।
একই মন্ত্রণালয়ের অধীনে নতুন প্রকল্প ‘বাংলাদেশ সাসটেইনেবল রিকভারি, ইমারজেন্সি প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্রজেক্ট (বি-স্ট্রং)’। এক হাজার ৯০৯ কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পটিতে বিশ্বব্যাংকের ঋণ ১ হাজার ৬৪৭ কোটি টাকা এবং সরকারের অর্থায়ন ২৬২ কোটি টাকা। প্রকল্পটি মেয়াদ ধরা হয়েছে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে ২০২৯ সালের জুন পর্যন্ত।
এই মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেয়া তৃতীয় প্রকল্পটি হলো ‘লিভেবল অ্যান্ড ইনক্লুসিভ সিটি’স ফর অল (এলআইসিএ) প্রকেক্ট’। ৭৪ কোটি ৬০ লাখ টাকার এই প্রকল্পে প্রকল্প ঋণ হিসেবে জার্মানীর জিআইজেড ৭২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা সহায়তা করছে। অপরদিকে সরকারি অর্থায়ন ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। নতুন এই প্রকল্পটির বাস্তবায়ন মেয়াদ ধরা হয়েছে জুলাই ২০২৪ থেকে অক্টোবর ২০২৬ পর্যন্ত।
৪র্থ প্রকল্পটি হলো ‘চট্টগ্রাম মহানগরীর পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা স্থাপন প্রকল্প (১ম পর্যায়)’। ১ম সংশোধিত এই প্রকল্পটির ব্যয় বৃদ্ধি করা হয়েছে ১ হাজার ৪১০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ১ হাজার ৩৯০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ২০ কোটি টাকা। স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় চট্টগ্রাম ওয়াসা’র মাধ্যমে বাস্তবায়িত হতে যাওয়া প্রকল্পটির বাস্তবায়ন মেয়াদ জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২৬ পর্যন্ত।
এছাড়া একই মন্ত্রণালয়ের অধীনে ও চট্টগ্রাম ওয়াসার মাধ্যমে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নেয়া আরেকটি নতুন প্রকল্প হলো ‘চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ উন্নয়ন’। প্রকল্পটি প্রাক্কলিত ব্যয় ৩ হাজার ৯২১ কোটি ৪২ লাখ টাকার মধ্যে বিশ্বব্যাংকের ঋণ ৩ হাজার ২৬৮ কোটি ৭২ লাখ টাকা এবং সরকারি অর্থায়ন ৫৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এছাড়া সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৭৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে এপ্রিল ২০২৫ থেকে মার্চ ২০৩০ পর্যন্ত।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেয়া ‘দ্যা প্রজেক্ট ফর দ্যা ইম্প্রুভমেন্ট অফ ইকুইপমেন্ট ফর এয়ার পলিউশন মনিটরিং’ প্রকল্পটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১০৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, যেখানে জাইকা কর্তৃক প্রকল্প ঋণ ৬৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকা এবং সরকারি অর্থায়ন ৩৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন মেয়াদ ধরা হয়েছে মার্চ ২০২৫ থেকে জুন ২০২৮ পর্যন্ত।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্পের একটি হলো ‘বাংলাদেশ সাসটেইনেবল রিকভারি, ইমারজেন্সি প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্রজেক্ট (বি-স্ট্রং) এগ্রিকালচারাল সিস্টেম রিস্টোরেশন কম্পোনেন্ট’। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২৬০ কোটি ২২ লাখ টাকা, যেখানে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ ২৪৪ কোটি টাকা এবং সরকারি অর্থায়ন ১৬ কোটি ২২ লাখ টাকা। প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে এপ্রিল ২০২৫ থেকে জুন ২০২৮ পর্যন্ত। অপর প্রকল্পটি হলো ‘টেকনিক্যাল সাপোর্ট টু সাসটেইনেবল রিজিলিয়েন্ট ইনভেস্টমেন্ট টুয়ার্ডস এগ্রিকালচার সেক্টর ট্রান্সফরমেশন প্রোগ্রাম অফ বাংলাদেশ’। প্রকল্পটির প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা, যার পুরো অর্থই প্রকল্প অনুদান হিসেবে প্রদান করবে বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন। বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে মার্চ ২০২৫ থেকে এপ্রিল ২০২৮ পর্যন্ত।
বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নেয়া ২টি প্রকল্পের মধ্যে ১টি হলো- ‘তিতাস ও বাখরাবাদ ফিল্ডে ২টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খনন’ প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯৮ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে সরকারি অর্থায়ন ৫৫৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ২৩৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে জানুয়ারি ২০২৫ থেকে জুন ২০২৭ পর্যন্ত। অপর প্রকল্পটি ‘বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তরের খনন সক্ষমতা বৃদ্ধি ও শক্তিশালীকরণ’। মোট ১১২ কোটি ৭৮ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পটিতে পুরোটাই সরকারি অর্থায়ন, যার মেয়াদকাল ধরা হয়েছে এপ্রিল ২০২৫ থেকে মার্চ ২০২৮ পর্যন্ত।
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ সাসটেইনেবল রিকভারি, ইমারজেন্সি প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্রজেক্ট (বি-স্ট্রং) (বিডব্লিউডিডব্লিউ)’ প্রকল্পটিতে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৯৯ কোটি ৭২ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকল্প ঋণ হিসেবে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন ৫৯৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা এবং সরকারি অর্থায়ন ৭৫ লাখ টাকা। নতুন নেয়া এই প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে জুলাই ২০২৫ থেকে জুন ২০২৯ পর্যন্ত।
নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চট্টগ্রামে নির্মিত হতে যাচ্ছে ‘বে টার্মিনাল মেরিন ইনফ্রাস্টাকচার ডেভলপমেন্ট প্রজেক্ট’। মোট ১৩ হাজার ৫২৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকায় নির্মিত প্রকল্পটিতে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ ৯ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ১৯২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে এপ্রিল ২০২৫ থেকে জুন ২০৩১ পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেয়া ‘গ্রীন রেলওয়ে পরিবহন প্রস্তুতিমূলক কারিগরি সহায়তা’ প্রকল্পটিতে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প অর্থায়ন ৬৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা এবং সরকারের ২৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন মেয়াদ এপ্রিল ২০২৫ থেকে মার্চ ২০২৭ পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় নেয়া আরেকটি প্রকল্প হলো সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘স্ট্রেংদিং সোস্যাল প্রটেকশন ফর ইম্প্রুভড রিজিলেন্স, ইনক্লুসিভ অ্যান্ড টার্গেটিং’। মোট ৯০৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা ব্যয়ের প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করা প্রকল্পটিতে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা ৯’শ কোটি টাকা এবং সরকারি অর্থায়ন ৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। এর বাস্তবায়ন মেয়াদ ধরা হয়েছে জুলাই ২০২৫ থেকে জুন ২০৩০ পর্যন্ত।
এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সেকেন্ডোরি এডুকেশন সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম (৪র্থ সংশোধিত)’ প্রকল্পটিতে শুধু বাস্তবায়ন মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। প্রকল্পটির বর্তমান বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে জানুয়ারি ২০১৪ থেকে ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত। আর অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট প্রজেক্ট-২ এর আওতায় প্রজেক্ট প্রিপারেশন অ্যাডভান্স’ প্রকল্পটিতে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৭ কোটি ১০ লাখ টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তা ৭২ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং সরকারি অর্থায়ন ১৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছে এপ্রিল ২০২৫ থেকে মার্চ ২০২৭ পর্যন্ত।
একনেক সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মোঃ তৌহিদ হোসেন; স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.); শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান; নৌ-পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান বিষয়ক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন; সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব শারমীন এস মুরশিদ; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
আবীর