
ছবিঃ সংগৃহীত
ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির বলেছেন, "জুলাই অভ্যুত্থানের একক মালিকানা ছিনতাই করে তারা যে নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছে, সে রাজনৈতিক দল নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। সংগঠন হিসেবে যে ব্যর্থ হয়েছে, সেটি এদেশের মানুষ বুঝতে পেরেছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে তাদের অন্যতম চারজন নেতা যে বিপ্লবী বক্তব্য দিয়েছেন, তা সাংগঠনিক কাঠামোর পরিপন্থী বলে আমরা মনে করছি"।
তিনি আরও বলেন, নতুন যে রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে, ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি, তারা জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কথাবার্তা বললেও, তারা তাদের নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রাখার জন্য কথা বলছে। কিন্তু আদৌ তারা নির্বাচনের জন্য অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে গেছে।
তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী তৎপরতা নিয়ে বলেন, আপনারা দেখেছেন যে বাংলাদেশের অন্য বড় রাজনৈতিক দলগুলো এখনো পর্যন্ত নির্বাচনের বিষয়ে সামগ্রিক আলাপ-আলোচনার মধ্যে ঢুকলেও, তারা মাঠে ময়দানে নির্বাচনের জন্য ব্যস্ত হয়ে গেছে। তারা গণমাধ্যমে দ্বিতীয় রিপাবলিকের বিষয়ে বা গণ-অভ্যুত্থানের প্রজ্ঞাপনের বিষয়ে বিভিন্ন কথাবার্তা বললেও, তারা তাদের নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রাখার জন্য বলছে, কিন্তু ভেতরে ভেতরে আসন ভাগাভাগির অথবা কিভাবে জয়লাভ করা যায়, সেটা দেখছে বলে মনে হচ্ছে।
মারিয়া