
স্থানীয় দালাল থেকে রিক্রুট এজেন্সি, মন্ত্রণালয় দপ্তর এমনকি রাজপথে নেমেও মালয়েশিয়া যাওয়া হয়নি ১৮০০০ বাংলাদেশির, বহু দুয়ার ঘুরেও মেলেনি সমাধান। দুর্নীতি দমন কমিশন বলছে এই শ্রম বাজারে ১২ হাজার কোটি টাকা লোপাট হয়েছে। আর এর জন্য সিন্ডিকেটের চরম দুর্নীতি এবং সরকারের দায়িত্বহীনতাকে দোষ দিচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
এমনই এক ভুক্তভোগী বাদশা, তিনি বলেন আড়াই বছরের শুধু মিলেছে আশ্বাস, আমাদেরকে টাকাও ফেরত দিচ্ছে না আরো হয়রানি করছে। যে গুলো ঋণ নিয়েছি তা এখনো শোধ করতে পারিনি। এ কারণে বাড়িতেও যেতে পারি না।
কর্মী বিষয় মালয়েশিয়া যেতে ৭৯ হাজার টাকা নির্ধারিত হলেও এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে আদায় করা হয় পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকা। এমন ৬৭ হাজার মানুষের কাছ থেকে ১২ কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে।
এ নিয়ে রিক্রুট এজেন্সির তেত্রিশ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে দুদক। যেখানে আসামে অবসরপ্রাপ্তলে জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরি ও সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল ও সাবেক এমপি নিজাম হাজারী জড়িত।
শ্রমবাজারের দুর্নীতি ঠেকাতে সরকারের ঘাটতি দেখছেন অভিবাসন বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনির। তিনি বলেন যারা এই সেক্টরে কাজ করছেন, তাদের মাইন্ড সেটের পরিবর্তন হয়েছে বলে আমি মনে করি না।
সাজিদ