
বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান এক সময় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সেক্রেটারি ও সভাপতির দায়িত্বও পালন করেছেন। বর্তমানে, তিনি বিএনপির একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা।
সম্প্রতি, একটি বেসরকারী টেলিভিশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ,কিশোরগঞ্জের আমাদের যে সাবেক রাষ্ট্রপতি ছিল তার সাথে দ্বন্দ্বের সম্পর্ক থাকার কারণে আপনি যেতে পারেননি, এখন যেতে পারছেন কিনা প্রশ্নের জবাবের ফজলুর বলেন, আসলে এই লোকগুলা কোথায় লুকিয়ে আছে অমি জানি না, মাঝেমাঝে শুনি ওনি নাকি নিকুঞ্জের বাসায় পলাতক রয়েছেন।
ওনার শহরের বাসায়তো আগুন দিয়েছে কিন্তু গ্রামের বাসায় কেউ আগুন দেয়নি আমি সেটা রক্ষা করছি উল্লেখ করে ফজলুর আরো বলেন, ১৯৭১ সালে আমার বাড়ি থেকে হামিদ সাহেবসহ আমরা একসাথে যুদ্ধে গিয়েছি।
হামিদ সাহেবের সাথে আমার ঘটনাটা ঘটল ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট।
আমি এখন আওয়ামী লীগ করি না উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন,আমি ইতিহাসের সত্যিটা বলছি এতে যে যাই মনে করুক।
বাকশাল করার পরে আল্লাহর কাছে তওবা করে রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছিলাম।১৫ই আগস্ট যখন আবার শিশু হত্যা, নারী হত্যা শুরু হয়েছিল তখন এটার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আবার আল্লাহর কাছে মাফ চেয়ে রাজনীতি শুরু করেছিলাম।
সেই হামিদ ভাই, মোস্তাক সাহেবের সময় আমাকে কিশোরগঞ্জে ডেকে এনে আমাদের অস্ত্রগুলা ধরাই দিছে, আমাকে বিপদে ফেলছে ।ওনি নিজে মিছিল করাইছে ।মোস্তাক ভাই এগিয়ে চল আমরা আছি তোমার সাথে।তখন থেকে ওনার সাথে আমার আর মিল হয় নি।
ফুয়াদ