
ছবি: সংগৃহীত
সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শাজাহান খানকে হাজির করে পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক শফিউল আলম তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। অপরদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী মিজানুর রহমান (বাদশা) রিমান্ডের আবেদন বাতিলপূর্বক জামিনের আবেদন করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর বাড্ডায় রফিকুল ইসলাম হত্যা মামলায় সাবেক নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খানের চারদিনের রিমান্ড আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ সোমবার (১৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালত শুনানি শেষে রিমান্ডের আদেশ দেন।
এসময় শাজাহান খান আদালতকে বলেন, ‘আমি ঘটনার সাথে জড়িত না। এই মামলা কেনো হলো, তা জানি না। আমার বড় ছেলে আসিবুর রহমানকে আসামি করা হয়েছে।কাঁদতে কাঁদতে তিনি আরো বলেন, ‘আমার ছেলের সঙ্গে পাঁচ মাস আমার দেখা নেই।’
শুনানিতে শাজাহান খানের আইনজীবী মিজানুর রহমান বাদশা বলেন, শাজাহান খান আটবারের সংসদ সদস্য ও দুই বারের মন্ত্রী ছিলেন। শাজাহান খান ঐতিহ্যগতভাবে রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। তাকে আগেও দুইবার রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। রিমান্ডে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এছাড়া শাজাহান খানের বয়স ৭৬ বছর।
ফারুক