
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার বলেন, জুলাই ডিক্লারেশন ও জুলাই চার্টার এই দুটি ভিন্ন বিষয়। জুলাই ডিক্লারেশন ছাত্ররা দাবি করেছিল। ডিক্লারেশন হচ্ছে এক ধরনের এক্সপেক্টটেশন। আর চার্টারটা হচ্ছে একধরনের কমিটম্যান্ট। ডিক্লারেশনের মাধ্যেমে জুলাই বিপ্লবের যে আকাঙ্ক্ষাকে ধরে রাখার কথা বলা হয়েছে। এর আগে আমাদের যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন হয়েছে। তা কিন্তু কাগজে কলমে কোথাও লিপিবদ্ধ করা নেই।
তিনি বলেন, কাজেই ডিক্লারেশনের মাধ্যমে ছাত্ররা চেয়েছিল যে, এটা তারা লিপিবদ্ধ করে রাখবে। আর জুলাই পূর্ববতী সময়ে যে ঘটনা প্রবাহ ছিল তার ড্রাফ করা হয়েছিল। এগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু তাদের কাছ থেকে এখনো কোন কিছু না পাওয়ায়। তা সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষনা করা সম্ভব হয়নি।
তিনি আরও বলেন, অপরদিকে জুলাইয়ের চার্টার যেটা বা জুলাই সনদ সেটা এক ধরণের রাজনৈতিক কমিটম্যান্ট। প্রধান উপদেষ্টা সবার কাছ থেকেই এই কমিটম্যান্ট চাচ্ছে। যে কোন দল অবশ্যই ক্ষমতায় আসবে। আমরা যত কথাই বলি না কেন, নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য অনেকেই অনেক কথা বলতে পারে। এটা রাজনৈতিক দলের পলিসি হতে পারে।
কিন্তু নির্বাচিত হওয়ার পর যেন সেই রাজনৈতিক দলের মধ্যে এই কমিটম্যান্ট থাকে। যাতে করে জনগণের কাছে সেই রাজনৈতিক দলের জবাবদিহিতা করতে হয়।
শহীদ