
ছবি: সংগৃহীত
অবৈধ পন্থায় একের পর এক বেক্সিমকোকে ঋণ দেয়ার সাথে জড়িত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। এদের কেউ বিদেশে চলে গেলে প্রয়োজনে তাদের পাসপোর্ট বাতিল করা হবে বলেও জানালেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াত হোসেন।
দুপুরে সচিবালয়ে তিনি জানান, "বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে বন্ধ হওয়া ১৪টি কারখানার ৩৩ হাজার কর্মী ও কর্মকর্তাদের পাওনা মেটাতে ৫২৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার জোগাড় হয়েছে। ৯ মার্চ থেকে তাদের পাওনা পরিশোধ করা হবে।"
গাজীপুরে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের টেক্সটাইল এন্ড অ্যাপারেল বিভাগের ১৪টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। এসব কারখানায় ৩১৬৬৯জন কর্মী ও ১৫০০এর বেশি কর্মকর্তা কাজ করতেন। তাদের বকেয়া পাওনা ৫২৫কোটি ৪৬লাখ টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাখাওয়াত হোসেন বলেন, "এটা কিন্তু শ্রম মন্ত্রণালয়ের টাকা না, এটা শ্রমিকদেরই টাকা।"
তিনি আরও বলেন যে,"আমরা প্রথমে বলেছি যে আমরা দিতে পারবো না, পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর মহোদয় নিশ্চিত করেন যে, তিনি যেই মুহূর্তে টাকাটা বের হবে সেই মুহূর্তে তিনি ওই টাকাটা রিপ্লেস করে দেবেন।"
তিনি আরও বলেন যে, "এক প্রতিষ্ঠানের নামে যারা অবৈধভাবে এত পরিমাণ ঋণ দেওয়ার জন্য দায়ী তাদের কোন ছাড় দেয়া হবে না। প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।"
তিনি এও বলেন যে,"যারা বিদেশে চলে গেছেন, আমি আপনাদেরকে অনুরোধ করব যে, দেশে এসে সারেন্ডার করেন। আর যদি মনে করেন যে এভাবে চলে যাবে, বাট আই ডোন্ট থিংক দ্যাট ইজ গোইং টু হ্যাপেন নেক্সট হাউ মেনি ইয়ারস।"
ইমরান