
ছবিঃ সংগৃহীত
আয়নাঘরের খবর প্রথমে প্রকাশ্যে আনে নেত্র নিউজের সাংবাদিক তাসনিম খলিল, এবার সেই আয়নাঘর পরিদর্শন করে অভিজ্ঞতা জানালেন তিনি।
তিনি বলেন, ৩ টা গোপন বন্দিশালায় আমরা গিয়েছিলাম ড. ইউনূসের সাথে। সব গোপন বন্দিশালাই আয়নাঘর না। আয়নাঘর শুধু ডিজিএফআইয়ের গোপন বন্দিশালা। যার নাম জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেল, যার কোড নেম হলো আয়নাঘর।
তবে একটি চেয়ার নিয়ে খুব কথা হচ্ছে, ওই চেয়ারটি আয়নাঘরের না। র্যাব-২ এর সিপিসি-৩ আগারগাঁও যেটা ওখানের চেয়ার ওইটা। চেয়ারের উপর একটা সিলিন্ডার আছে দেখবেন। উপরে এটা পুরোটা মেটাল দিয়ে বানানো। এই চেয়ারে প্রথমে বসিয়ে মাথা ও হাত-পা বাঁধা হয়। এরপর এই চেয়ারটা খুব জোরে ঘুরানো হয়। ইলেক্ট্রিক শকের জন্য এই চেয়ার ব্যবহার করা হয় না। এটাকে রিভলভিং চেয়ার বা স্পিনিং চেয়ার বলা হয়। পাওইয়ে গেছে কিছু জিহাদি বইও। সম্ভবত যাদের কে জঙ্গী নাটক সাজিয়ে নিয়ে আসা হত, এই বইগুলো দেখিয়ে বলা হত জিহাদি বই পাওয়া গেছে।
রিফাত