
ছবি: সংগৃহীত
লেফটেন্যান্ট আবির হাসান ফারাবী নামের একজন আয়নাঘর ভুক্তভোগী তার ফেসবুক পোস্টে লিখেন, টর্চার শেলে একটি রুমে ৬,৭ জন মেয়েকে উলঙ্গ করে দাড় করে রেখেছে বুঝলাম এরা আমাদের তাওহীদবাদী বোন। ওদের টর্চার করছে ৪জন মহিলা ও ২জন পুরুষ র্যাব সদস্য। সেই মেয়েদের কে কি জানি একটা বিষয় স্বীকার করতে বলা হচ্ছে। তারা কোনোভাবেই স্বীকার করছে না। পরে একটু পর পর তাদের লজ্জাস্থানে বিভিন্ন জিনিস দিয়ে আঘাত করা হচ্ছিল। এক পর্যায়ে এক বোন পস্রাব করে দেয়।
তিনি আরো লিখেন, তখন এক র্যাব পুরুষ সদস্য সেই বোনের ঘাড় ধরে মেঝেতে তার পস্রাবের উপর মুখ ঠেসে ধরে। অপর পুরুষ র্যাব সদস্য কে দেখলাম বাকি মেয়েদের ল'জ্জাস্থানে হাত দিয়ে হেনস্থা করতে। আর মহিলা র্যাব সদস্যরা অট্ট হাসিতে মেতে উঠলো। সাল টা ২০২৩। চট্টগ্রামের কোনো এক গুম শেল। আয়না ঘরে কাটানো আমার পুরো ১টি দিন।
মুহাম্মদ ওমর ফারুক