ছবি: সংগৃহীত
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আজ সোমবার ( ১০ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাজ্য প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের (সামি) এর একটি পোস্ট শেয়ার করেন।
যেখানে তিনি উল্লেখ করেন, এই তো গতবছরের জানুয়ারী মাসের কথা, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বেশ দৃঢ়তার সাথেই বলেছিলেন; 'বাংলাদেশের নির্বাচন তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়'।
শুধু গত নির্বাচনই না, ২০১৪, ২০১৮ এর বিতর্কিত, একতরফা, রিগড নির্বাচনকেও ভারত স্বীকৃতি দেয় এবং একই ধরনের বিবৃতি দেয়। কখনোই দেশটি এসব পাতানো নির্বাচনের সমালোচনা করেনি। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলেই পাশ কাটিয়ে গেছে।
তাহলে যখন ধানমন্ডি ৩২ এ শেখ মুজিবর রহমানের বাসভবন দেশের সংক্ষুদ্ধ জনগণ গুঁড়িয়ে দেয়, তখন কেন তাদের মনে হয় বিষয়টি নিন্দনীয়? এ বিষয় বিবৃতি প্রদানেও তাদের কোন সংকোচ হয়না। আচ্ছা, তখন কি তাদের একবারের জন্যও মনে হয়না যে ধানমন্ডি ৩২ ঢাকায় অবস্থিত, দিল্লি'তে নয় — ওই নির্বাচনের মতো, এ বিষয়টিও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ? এবং এর মাধ্যমে ভারত সরকার আবারো স্টাবলিশ করলো বাংলাদেশের জনগণের অধিকার নয়, আওয়ামী কাল্টই তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।
আইন উপদেষ্টার শেয়ার করা পোস্টটি নিয়ে ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা চলছে।
তাবিব
