ভারতের সাথে সীমান্ত রয়েছে অনেকগুলো দেশের। যার মধ্যে অধিকাংশই যেমন চীন, নেপাল, শ্রীলঙ্কার সাথে ভারতের সম্পর্ক একেবারেই তলানিতে। অতএব সীমান্ত নিয়ে বাংলাদেশের মতোই সাপ বেজির সম্পর্ক অন্যান্য দেশের সাথেও রয়েছে ভারতের।
ভারতকে প্রায় সব দেশের সাথে সীমান্ত চুক্তিতে প্রাণপণ যুদ্ধ করে যেতে হয়।কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ৪৫০০ কিলোমিটার বর্ডার রয়েছে। এদিকে অন্যান্য দেশের সীমান্ত এলাকা কম। যেমন মায়ানমার দেশটির সাথে সীমান্তবর্তী এলাকা আছে তার প্রায় সবটাই পাহাড়ে ঘেরা। সুতরাং সীমান্ত যুদ্ধে নিঃসন্দেহে ভারতের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকবে।
দুই সামরিক দিক দিয়ে ভারত শক্তিশালী হলেও গঠন কাঠামো আর যুদ্ধ কৌশলে বিজেপিকে এগিয়ে রাখা যায়। কেননা বিজেপি পরিচালিত হয় তিন বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্বারা। অপরদিকে বিএসএফ পরিচালিত হয় ভারতীয় পুলিশ, আইপিএস অফিসারদের দ্বারা।
তৃতীয়ত, আবার অতীত ইতিহাসের দিকে তাকালে যেমন ২০০১ এর পাদোয়া সীমান্ত যুদ্ধ ও বরাইবাড়ি যুদ্ধে তৎকালীন বিডিআরের কাছে বিএসএফের শোচনীয় পরাজয় বরণ করতে হয়েছিল।
কারণ ভারত বাংলাদেশের যে প্রায় সব বিষয়ে অনেকটাই এগিয়ে এটা মানতেই হবে ভারতের। শুধু হাসিনা সরকারের মতো নতজানু মনোভাব থেকে সরে আসতেই হবে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতকে বাংলাদেশের মানুষের মনের এই কথাটি বুঝতে হবে। তাহলেই তারা যেমন ভালো থাকবে ভালোবাসা পাবে বাংলাদেশ থেকেও।
ফুয়াদ