হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে তখনো আলো জ্বলছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বসে আছেন তার চিরচেনা ধাতব চেয়ারটিতে। জানালার বাইরে ওয়াশিংটনের শীতল বাতাস আর ভেতরে কাগজের স্তুপ। প্রেসিডেন্টের চোখ জ্বলজ্বল করছে, সামনে রাখা নথির পৃষ্ঠাগুলো যেন তাঁর নতুন কূটনৈতিক পরিকল্পনার দরজা খুলে দিচ্ছে।
টেবিলের ওপারে দাঁড়িয়ে পরামর্শদাতা দল। বাংলাদেশের সঙ্গে এ মুহূর্তে তাঁর দেশের সিদ্ধান্তটি কি তাঁর কৌশলগত বিজয়ের একটি পদক্ষেপ? এটি কি আদৌ শুধুই একটি ব্যবসায়িক চুক্তি? নাকি বিশ্ব রাজনীতির এক নতুন অঙ্ক?
২৪ জানুয়ারি রাত বাংলাদেশের সঙ্গে সবচেয়ে বড় তরল প্রাকৃতিক গ্যাস এলএনজি সরবরাহ চুক্তির ঘোষণা আসে।এ যেন দুই মহাদেশের কূটনৈতিক নাটকের এক নতুন মোড়। ৫০ লক্ষ টন এলএনজি সরবরাহের চুক্তি যা শুধু বাংলাদেশের জ্বালানি চাহিদা পূরণ করবে না বরং দুই দেশের সম্পর্কের নতুন দিগন্ত খুলে দিবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, এটি নিছক ব্যবসায়ী চুক্তি নয়, বরং দুই দেশের শক্তিশালী বন্ধুত্বের ভিত্তি।
বিশ্ব বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশকে গুরুত্ব দেওয়া ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য একটি কৌশলগত চাল। দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনীতিতে ভারতের পরিবর্তে বাংলাদেশের উপর বেশি প্রভাব তৈরি করতে চায় আমেরিকা।
সূত্র: https://www.youtube.com/watch?v=keinv16bgBE
আশিক