ছবি সংগৃহীত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আব্দুর কাদের একটি পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, জনতার বেচে নিতে হবে, তারা কি ৭১ এবং নব্বইয়ের মতো প্রতারিত হবে নাকি নিজের অধিকার বুঝে নিবে।
লিমন মাহমুদ হাসান তিনি তার ফেসবুকে লিখেছেন, ছোট ভাই আব্দুল হান্নান মাসউদ বলছে, ক্যান্টনমেন্টে একটা রাজনৈতিক দল ড. ইউনুস কে প্রধান উপদেষ্টা বানাতে চায় নি।
নাহিদ ভাই বলেছেন, আওয়ামিলীগের ব্যাপারে ভারতের দলগুলো একমত হলেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি।
আসিফ ভাই বলেছেন, সরকার নিরপেক্ষ না। কারণ বাঘা বাঘা দায়িত্বে বিএনপির তদবিরের লোকজন বসে আছে।
স্বৈরাচার হাসিনা রেজিমের পতনের পূর্বমূহুর্তে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয়, তখন আসিফ, নাহিদ, হাসনাত, সারজিস, আব্দুল কাদের, মাহিন, মাসউদ'দের বাংলাদেশের ক্ষমতার মসনদে বসার কোনো আকাঙ্খা ছিলো না।
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের পর কোন রাজনৈতিক দল সকাল বিকাল ক্ষমতায় বসার জন্য তড়িঘড়ি করছে, সেটা রাষ্ট্রের জনতা জানে।
নাহিদ, আসিফ কে আপনি অভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে চিন্তা করার আগে জুলাই ও আগস্টের নাহিদ, আসিফ কে নিয়ে চিন্তা কইরেন।
নাহিদ, আসিফ দেশের চিন্তা করে পুলিশের বর্বর নির্যাতনের মুখে দাবানল হিসেবে জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন। ক্ষমতার মসনদে বসার জন্য দাঁড়ায়নি।
কে দেশপ্রেমিক আর দলপ্রেমিক, সেটা শিগগিরই জনগণ বুঝতে পারবে।
আশিক