ছবিঃ সংগৃহীত
বৈষম্যবিরোধীর অফিসকে 'টর্চার সেল' হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছেন ছাত্র অধিকার পরিষদের এক নেতা। তিনি বলেন, "আওয়ামী লীগের ছাত্রলীগ যেভাবে মানুষকে ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করতো, ঠিক একইভাবে বৈষম্যবিরোধীর অফিসে নির্যাতন চালানো হয়েছে।"
তিনি দাবি করেন, সম্প্রতি কেরানীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। "তাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যেই পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। তার শরীরে ২২টি সেলাই লেগেছে," বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বৈষম্যবিরোধী নেত্রী রিফাত রশিদ এবং সেখানে উপস্থিত অন্যান্যদের বিরুদ্ধে এই নির্যাতন চালানোর অভিযোগ তোলা হয়েছে। ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা জানান, "আমরা এই ঘটনার বিচার চাই। আমরা থানায় অভিযোগ দেব। প্রশাসন যদি মামলা না নেয়, তাহলে আমরা আন্দোলন করব এবং সেটিকে আরও দূর্বার রূপ দেব।"
তিনি আরও বলেন, "আমরা ২০১৮ সাল থেকে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছি। এর জন্য আমাকে জেলেও যেতে হয়েছে। ২৮ অক্টোবরের আন্দোলনের সময় আমার শরীরে গুলি লাগে। এখনো বুকের মধ্যে সেই যন্ত্রণা বহন করছি।"
মারিয়া