ছবি সংগৃহীত
দেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং দায়িত্ববোধ নিশ্চিত করার জন্য সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে সংবিধান সংস্কার কমিশন।
প্রস্তাবিত সংস্কারগুলোর মধ্যে রয়েছে:
সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে "সমতা, মানব মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়, বহুত্ববাদ এবং গণতন্ত্র" প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব, যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ এবং ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন।
ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা: রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যথাযথ ভারসাম্য নিশ্চিত করা।
প্রধানমন্ত্রীর অফিসের অতিরিক্ত ক্ষমতা কমানো: প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের আধিপত্য কমিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শক্তির সমতা নিশ্চিত করা।
অন্তবর্তী সরকারের কাঠামো সম্পর্কে স্পষ্ট প্রস্তাব: একটি অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন প্রস্তাব করা হয়েছে।
বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ: বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য বিকেন্দ্রীকরণের প্রস্তাব।
স্থানীয় সরকারের শক্তিশালীকরণ: স্থানীয় সরকারের কাঠামোকে আরও শক্তিশালী এবং কার্যকর করার প্রস্তাব।
মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ এবং তাদের সাংবিধানিক সুরক্ষা: নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলো সম্প্রসারিত করে তাদের সাংবিধানিক সুরক্ষা ও বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা হয়েছে।
আশিক