ছবিঃ সংগৃহীত
প্রসিকিউটর মিজানুল হক জানিয়েছেন, কনস্টেবল সুজন হোসেন, যিনি এবিপিএনের সদস্য, তাকে গুলি করার সময় উৎফুল্ল অবস্থায় দেখা গিয়েছিল। ২০২৩ সালের ৭ জানুয়ারি চাঙ্খারপুলে ডিপ্লয়েড থাকা অবস্থায় সুজন শান্তিপূর্ণ ছাত্রজনতার বিরুদ্ধে গুলি চালান। ছাত্ররা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল ও সভা করছিলেন।
ভিডিওতে দেখা যায়, সুজন একদিকে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীদের দিকে ঠান্ডা মাথায় গুলি চালানোর পর, কিছু সময় পরে খুব আরামদায়ক ভঙ্গিতে আবারও গুলি শুরু করেন। এ ঘটনায় সাতজন নিহত হয়েছেন। তার আচরণে মনে হচ্ছে তিনি এই ঘটনা ব্যক্তিগতভাবে নিয়েছিলেন।
এই ভিডিওর ভাইরাল হওয়ার পর, সুজনকে অন্য একটি মামলায় আটক করা হয়। পহেলা জানুয়ারি তাকে গ্রেপ্তার করার জন্য মাননীয় ট্রাইব্যুনালে পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। প্রাথমিক পর্যায়ে তার প্রোডাকশন ওরেন্টি আজ নেওয়া হয়েছে এবং তাকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ডিটেনশনে রাখার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
মারিয়া