ছবিঃ সংগৃহীত
জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন আইন ২০১০ রহিত করে ২০২৩ আইন প্রণয়নের পর নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বিতীয় দফা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আলোচনা করা হয়।
নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন, এনআইডি ব্যবস্থাপনায় কমিশনের বর্তমান ডাটাবেজ যথেষ্ট কার্যকর এবং এর কোনো ডুপ্লিকেশন বা অন্য সংস্থায় স্থানান্তরের প্রয়োজন নেই। তিনি বলেন, "এই ডাটাবেজ সেন্ট্রালি ব্যবহৃত হচ্ছে এবং এখান থেকেই সেবা প্রদান করা হচ্ছে। প্রিন্টিংয়ের জন্য এনআইডি অন্য কোনো জায়গায় নিয়ে যাওয়াটা যৌক্তিক নয়। প্রাইমারি ডাটাও আমরা কারো কাছে হস্তান্তর করব না।"
বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, এনআইডি নির্বাচন কমিশনের অধীনেই রাখতে সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগাযোগের জন্য চিঠি চালাচালির প্রক্রিয়া শুরু হবে।
জাতীয় নির্বাচনের ওপর গুরুত্বারোপ করে কমিশনার বলেন, "আমরা জাতীয় নির্বাচনকে ফোকাসে রেখেই কাজ করছি। তবে স্থানীয় নির্বাচন সম্পর্কিত সিদ্ধান্তগুলো সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা, দেশের আবহাওয়া এবং অন্যান্য বিষয় বিবেচনা করে গতি পাবে।"
এই বৈঠক থেকে কমিশন তাদের অবস্থান আরও স্পষ্ট করেছে, যেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপন এখনও প্রকাশিত না হলেও দ্রুততার সঙ্গে এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের জন্য কাজ চলছে।
মারিয়া