ছবি:নুরুল হক নুর
কোন কোন কালপ্রিটরা ওবায়দুল কাদের, আরাফাতকে ও হাসান মাহমুদকে কে পালাতে সহায়তা করেছে? সেটা যদি সেনাপ্রধানও জড়িত থাকে বা পুলিশ প্রধান জড়িত থাকে তাহলে তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে। সেনাপ্রধান কে আমরা বলেছি ইতিহাসে তিনি একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হয়ে উঠেছেন ।গণঅভ্যুত্থানের সময় ইতিবাচক রুল প্লে করেছিলেন এবং তিনি জনগণের পক্ষে ছিলেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিবিশনের টকশোতে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর এসব কথা বলেন।
নুরুর হক নুর বলেন,অবশ্যই সেনাপ্রধানকে জবাবদিহি করতে হবে। সেনানিবাসে কোন সাড়ে ৬০০ ব্যক্তি ছিল। তারা এখন কোথায়? তারা তো মাঝখানে বলেছিল সরকার যদি চায় তাদের বিষয়ে সেনাবাহিনী তথ্য দিবে। আমরা এখন জানতে চাই তারা এখন কোথায় আছে?
নুরল হক নুর আরও বলেন,গণহত্যার বিচারটা হতে হবে রাজনৈতিকভাবে। বিএনপি যেহেতু বড় দল তারা কয়েকবার ক্ষমতায় ছিল। তাদের অবশ্যই দূরদর্শিতা বুঝাপড়া আছে। তাদের অবস্থান আমি অবজ্ঞা করতে পারবো না। সার্বিক বিবেচনায় আমি বলব, গণহত্যার বিচারটা এই সরকারের আমলে যতটুকু শেষ করা যায় করা উচিত পুরাটা কিন্তু শেষ হবে না তা ঠিক।
গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন,ভারতের সাথে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে কূটনীতিক তৎপরতা চালাতে পারি আমরা। আমরা বলতে পারি, তোমরা যদি আমাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক চাও তাহলে হাসিনাকে ফেরত দাও। হাসিনা হচ্ছে ইতিহাসের জঘন্য স্বৈরাচার। তাকে যদি তোমরা রক্ষা করতে চাও তাহলে তোমরা জনগণের বিরুদ্ধে গিয়ে তাকে রক্ষা করবা।তোমরা কি হাসিনার বন্ধুত্ব নিবা নাকি বাংলাদেশের মানুষের বন্ধুত্ব নিবা। এ নিয়ে ভারতের সাথে কথা বলা যায়।
সাইদ