মহান বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে বঙ্গভবনে আসেন পূর্ব তিমুরের সফররত প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস হোর্তা। এ সময় তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
সৌজন্য সাক্ষাৎতে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য কূটনীতিসহ বহুপাক্ষিক বিষয় আরও জোরদার হবে বলে আশা করেন দুই রাষ্ট্রপতি। পরে এক সঙ্গে কেক কেটে ৫৪তম বিজয় দিবস স্মরণীয় করে তোলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও রাষ্ট্রপতি রামোস।
বাংলাদেশের ৫৪তম বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনের সবুজ লনে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিএনপি জামায়াতে ইসলামী, কৃষক জনতা লীগ-সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। ছিলেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষও। পরে গণমাধমের মুখোমুখি হয়ে প্রধান উদেষ্টার নির্বাচনী রোডম্যাপকে স্বাগত জানান তারা।
‘এই নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হবে। সকলের জন্য উন্মুক্ত জনগণ যাদের সুযোগ দিবে তারাই দায়িত্ব পাবে। আমরা চাই সবাই, নির্বাচনে সবদল অংশগ্রহণ করুক। বাদ দেওয়ার হলে জনগণই বাদ দিবে’।
বিএনপির সিনিয়র নেতা মির্জা আব্বাস বলেন, সংস্কার হলো যখন যেটা প্রয়োজন সেটাই করা। এটাই যুগযুগ ধরে চলছে।
জামায়েতে ইসলামীর এক নেতা বলেন, নির্বাচনটা বিলম্ব হলেও ফেয়ার-ফ্রি পার্টিসিপেটারি, ইনক্লুডিং তখন জাতির প্রত্যাশা পূরণ হবে। আগে পিছে হলে যে দেশ জাতির ক্ষতি হয়ে যাবে তা কিন্তু নয়। তবে নির্বাচনটা সুষ্ঠ নিরপেক্ষ হওয়াটাই চ্যালেঞ্জ।
এ সময় নির্বাচন কমিশনার বেগম তাহমিদা তাহমিদা আহমদ জানান, ২০ ২৫ সালের প্রথম থেকেই তো আমারা একেবারে লেগে যাব। জাতি তো তাকিয়ে আছে এই নির্বাচনের দিকে, তাই না! পট পরির্বতনের কারণটাও তো এটা।
আওয়ামী লীগের নির্বাচনের অংশগ্রহণ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, সেটা সময়ই বলে দিবে।
এসআর