২০২৫ সালের শেষে কিংবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। ব্যবসায়ী নেতা ও অর্থনীতিবিদরা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের ডিস্টিংুইশ ফেলো মুস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, এই ঘোষণা স্বস্তি আনবে তিনি টিবিএস কে বলেন এটি রোডম্যাপ নয় এটা একটা টাইমলাইন এটি মানুষের মধ্যে স্বস্তি আনবে এটা অনিশ্চয়তা কমাবে তিনি আরো বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার আরো এক বছরের জন্য আছে তাই তারা তাদের সংস্কার চালিয়ে যাবে এর সবই মানুষের জন্য স্বস্তি বয়ে আনবে এবং আমি এটাও মনে করি বাজারে এর প্রভাব পড়বে ।
বিজিএমই এর সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ হিল রাকিব বলেন, এটি বিশেষত আন্তর্জাতিক বাজারে যারা ব্যবসা করছেন তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ ক্রেতারা প্রায়ই রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা সম্পর্কে জানতে চায় । এ ঘোষণা আমাদের একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায়
প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে যা আন্তর্জাতিক অংশীদারদের মধ্যে আস্থা তৈরি করতে সহায়ক হবে।
ঢাকা চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে এবং স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত যা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড টিকিয়ে রাখার জন্য
অপরিহার্য ।
ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইনান্স এন্ড ডেভেলপমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মোস্তফা কে মুজেরি মনে করেন,অর্থনীতি এই মুহূর্তে বিভিন্ন সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে । প্রধান উপদেষ্টা যা বলেছেন তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে জাতীয় নির্বাচনের অন্তত এক বছর বাকি আছে । যখনই নির্বাচন হবে অর্থনৈতিক দুর্বলতা গুলো আগে কাটিয়ে উঠতে হবে ।
রাজু