ঢাকা মেডিকেলের ডাক্তারদের প্রশ্নে হাসলেন শায়েখ আহমাদুল্লাহ। তিনি বলেন, একজন পণ্ডিতের কথা, প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে ও প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে কখনো বন্ধু হতে পারে না। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ১০টা মিথ্যার মধ্যে এটি হচ্ছে একটি।
যদি মনে করেন, আমার মধ্যে তো কোন বাজে চিন্তা আসে না। আপনার মেডিকেলের স্টুডেন্ট হওয়া সত্ত্বেও ডাক্তারে কাছে যাওয়া উচিত। তাহলে আপনি আপনার কথায় অসৎবাদী।
ইসলামী আলোচক শায়েখ আহমাদুল্লাহ বলেন, আপনি সেফটি নিশ্চিত করে বসতে পারবেন। গোটা পৃথিবীতে একটা প্রচেষ্টা দেখবেন মুসলামমান মেয়েদের প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ সাল্লাহ আলাহি সাল্লাম নারীদের পাতাল থেকে তুলে আকাশে রেখে গেছেন। াসেক আলাপ। সেদিকে যাবো না। এইটুকুই বলব, আল্লাহ আমাদের যে বিধানগুলো দিয়েছেন তা আমাদের কল্যাণেই।
আমাদের ক্ষতির জন্য দেননি।
তিনি বলেন, আমাদের আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন থেকে যে কয়টা প্রতিযোগিতা দিয়েছি, সেখানে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা বেশি এগিয়ে। ছেলে-মেয়েরা যদি ফেৎনা মুক্ত পরিবেশে পড়াশোনা করা যায়। তবে একজন মেয়ে-একজন ছেলে পড়াশোনা বিষয়ে কথা বলতে বলতে ফেৎনার দিকে চলে যায়। দিন শেষে আমরা মানুষ।
উন্মুক্ততা বা পর্দাহীনতার যে কালচার যারা ডেভেলাপ করেছে, কোথাও মেয়েরা সেফ নেই। মনটাকে ভালো করলেই তো হয়। এমন ভুয়া কথা অনেক শুনতে পাবেন। কিসের মন ভালো করা।
নবী কারীম সাল্লাহু আলাহি সাল্লাম বলেছেন, সন্তানরা বিয়ের উপযুক্ত হলে বিয়ে দিয়ে দেওয়া। সন্তানরা যদি গীবতগামিতার পথে পা বাড়ায়, বিশৃঙ্খলা হয়। সে ক্ষেত্রে ফিৎনা বাড়ে। বিয়ের আগে বছরের পর বছর যে রিলেশন সেটা হচ্ছে- হারাম রিলেশন।
শায়খ আরো বলেন, পশ্চিমের যে কোন দেশের দিকে তাকান, কানাডা আমাদের দেশ থেকে প্রচুর লোক নিয়েছে এক সময়। কারণ তাদের দেশে পর্যাপ্ত লোক নেই। প্রত্যেকটা উন্নত সন্তান হলে বাবা-মাকে ভাতা দেয়। তিন সন্তান হলেও ভাতা দেয়। তাদের দেশে এমন জেনারেশন গ্যাপ হচ্ছে- দেশ চালানোর মতো মানুষ নেই। ওই যে বৈধ বিবাহকে ডিনাই করেছে। যদি পারেন সন্তানদের বিয়ের বয়স হলে বিয়ে দেন।
এসআর