গত ৫ আগস্ট ’চেইন অব কমান্ড’ ভেঙে পড়লে থানা পুলিশের মত বিমানবন্দর থেকে পালিয়ে যায় পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট এপিবিএন এর সদস্যরা।নিরাপত্তার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে বিমানবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ। ধীরে ধীরে কর্মস্থলে ফিরতে থাকে পুলিশ সদস্যরা ।পুলিশ সদর দপ্তর এবং ডিএমপি কার্যালয়ের সহ বিভিন্ন কর্মস্থলে থাকে পুলিশ।
সেনাবাহিনী ও ছাত্রদের সহায়তায় পুলিশ থানার কার্যক্রম ও শুরু করতে থাকে কিন্তু বিপত্তি থাকে বিমানবন্দর অ্যাম্ড পুলিশ ব্যাটেলিয়ান এর বেলায়।
এপিবিএন সদস্যদের বিমানবন্দরের ভেতরে বাধা দেয় সিভিল এভিয়েশন। কেন এপিবিএন সদস্যদের আগের মতো দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া হচ্ছে না এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের কার্যালয়্। তবে কোন কতৃপক্ষ বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অন্যদিকে,এপিবিএন কার্যালয় থেকে বেশ কিছু তথ্য উপাত্ত পাওয়া যায়। গত ১০ বছরে গোপন সন্ধানের ভিত্তিতে এক হাজার কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ। যার বাজার মূল্য ৬০০ কোটি টাকা ।
বেশ কিছু নথিতে পাওয়া যায়, গত ৫ আগস্টের পরে নয়, ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের অধীনে ২০১৬ সাল থেকে বিমানবন্দরের দায়িত্ব পালন করছে বিমান বাহিনীর সদস্যরা। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সিভিল এভিয়েশনের চিঠি দিয়ে জানায় সরকারি চাকরিগত কোন ডিসিপ্লিন ফোর্স সদস্যগণকে আইন সম্মতভাবে বছরের পর বছর সংযুক্তি ভিত্তিতে রাখা সম্ভব না । এছাড়াও অর্থ মন্ত্রণালয় তাদের মেয়াদ বৃদ্ধির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
সাইদুর