বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাউজুল কোভিদ খান।
এখন থেকে বিনা টেন্ডারে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে কোন ব্যবসা হবে না এমনটা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাউজুল কোভিদ খান।
এতদিন এ খাতে প্রতিযোগিতা ছিল না । পরিচয় থাকলেই গ্যাস উৎপাদন বা পাওয়ার প্লান্ট করা যেত। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন আগামী কয়েক বছরে কিছু বিদ্যুৎ প্লান্টের মেয়াদ বা চুক্তি শেষ হবে তাই নির্মাণাধীন প্লান্ট গুলোর কাজ অব্যাহত রাখতে হবে নতুবা ২০৩০ সালের দিকে আবারো বিদ্যুৎ ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন সবসময় গ্যাসের ঘাটতি থাকছে । এর সমাধান নিজস্ব উৎপাদন তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে দেশব্যাপী গ্যাসের উৎস খোঁজার পরামর্শ দেন ।
অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ নীরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা আগামী কয়েক বছরে কিছু প্লান্টের মেয়াদ বা চুক্তি শেষ হবে । তাই যে প্লান্টগুলো এখন নির্মাণাধীন সেগুলো দ্রুত শেষ করার তাগিদ বিশেষজ্ঞদের ।
জ্বালানি উপদেষ্টা জানান, এবার তেল আমদানি উন্মুক্ত করায় টেন্ডারে ১২জন অংশ নেন এতে সরকারের সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০কোটি টাকার পাশাপাশি এলএনজি আমদানি উন্মুক্ত করায় বিদেশী বড় কোম্পানিও এখন অংশ নিচ্ছে টেন্ডারে। এখন থেকে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা ছাড়া বিদ্যুৎ জ্বালানি খাতে আর কোন প্রকিউরমেন্ট হবে না ।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, সবকিছু স্থিতিশীল থাকলে বিদ্যুতের গড় উৎপাদন খরচ ১২ টাকা থাকতে পারে গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে চুরি থামানো যাবে না । তাই ব্যবহার অনুযায়ী বিলের জন্য মিটার পদ্ধতি অনুসরণের পরামর্শ তাদের ।
রাজু