ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশিদের জন্য হোটেল পরিষেবা থেকে শুরু করে, বেসরকারি হাসপাতালের সেবা যেখানে পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হল সেখানে এই অবস্থার মধ্য দিয়েই বাংলাদেশ থেকে ভারতে গেল ১০৫ মেট্রিক টন মাছ।
গড়ে যেখানে প্রতি কেজি মাছের দাম আড়াই ডলার, অর্থাৎ ৩০০ টাকা। যা ৩ কোটি টাকারও বেশি। এ ছাড়া রপ্তানি হয়েছে শুঁটকি।তবে কোনো ধরনের পণ্য আমদানি করা হয়নি।
এদিকে আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টের সামনের সড়কে আড়াআড়িভাবে বাঁশের বেড়া দেওয়া হয়, যাতে করে যাত্রী চলাচলে বড়সড় ব্যাঘাত ঘটছে।
‘বাংলাদেশ চলো’ কর্মসূচি আটকে দিতে এ বেড়া দেওয়া হয় বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে অনেক বাংলাদেশি ভারত থেকে চলে আসছেন।সেখানে হয়রানি হওয়ার অভিযোগ তুলে নিরাপত্তাহীনতার কথা ভেবে তারা সেখান থেকে চলে আসছেন বলে জানিয়েছেন তারা।
২ ডিসেম্বর হামলার শিকার হয় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের অফিস। এঘটনায় ভারতের পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করলেও এ অবস্থায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিরাপত্তাজনিত কারণে ত্রিপুরার আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের ভিসা ও কনস্যুলার সেবা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে মাছ আমদানিতে আগ্রহ থাকলেও ওপারে বাংলাদেশিদের জন্য হোটেল পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সাথে একটি বড় হাসপাতাল সেবাও বন্ধ এরি মধ্যে এই মাছ রফতানিকে অনেকে ভিন্ন চোখে দেখার চেষ্টা করছেন।
ফুয়াদ