অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফা অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতিতেও ছিলেন সরব।শনিবার সকাল থেকেই শুনা যায় বিমানবন্দর থেকে আটক করা হয়েছে তাঁকে ।পরে ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছ থেকে জানা যায় আসল তথ্য।মূলত সুবর্ণা মুস্তাফা সকালে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে থাইল্যান্ডে যাওয়ার সময় আটকে দেয় ইমিগ্রেশন পুলিশ।
ইমিগ্রেশন পুলিশ সু্ত্র জানায় গোয়েন্দা কিছু অবজারভেশন ও আপত্তি থাকায় তাঁকে দেশের বাইরে যেতে দেয়া হয়নি।অভিনেত্রীকে আটকের বিষয়টি সত্য নয়।অভিনেত্রীর সঙ্গে সহযাত্রী হিসাবে ছিলেন,তাঁর স্বামী নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা বদরুল আনাম।
সুবর্ণা মুস্তাফা ও বদরুল আনাম বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর চেকইন ও ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করেন। এরপর তারা উড়োজাহাজে ওঠার জন্য লাউঞ্জে অপেক্ষা করছিলেন। বোর্ডিং শুরুর ঠিক ৫ মিনিট আগে অভিবাসন পুলিশ কর্মকর্তা এসে তাদের জানান, সুবর্ণা মুস্তাফার ব্যাপারে এনএসআই (জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা) থেকে পর্যবেক্ষণ আছে। সে কারণে তাকে দেশের বাইরে যেতে দিতে পারছেন না।
সুবর্ণার ঘনিষ্ঠ সুত্র জানায়,যেতে না দেওয়ায় তারা বিব্রত বোধ করেছিলেন।মূলত চিকিৎসা করানোর উদ্দেশ্যেই থাইল্যান্ড যেতে চেয়েছিলেন অভিনেত্রী।
উল্লেখ্য অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তফা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন থেকে যুক্ত। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনীত এমপি হন তিনি। ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সংরক্ষিত মহিলা আসন-৪-এ আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি।
ফুয়াদ