শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) সকাল থেকেই সাদপন্থিরা মসজিদ এলাকায় আসতে শুরু করে। আস্তে আস্তে তাদের জমায়েত অনেক বড় হয়। দুপুর ১২টার আগে হাজার হাজার লোকে পরিপূর্ণ হয়ে যায় কাকরাইল এলাকা। তারা জুমা আদায় করেন ।সম্প্রতি কাকরাইল মসজিদ ও টঙ্গী ইজতেমা ময়দানকে দখল করার বিষয়কে কেন্দ্র করে তাবলিগের দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব তীব্রতর হচ্ছে।
এদিকে কাকরাইল মসজিদে অবস্থানের ক্ষেত্রে তাবলিগের দুই গ্রুপের মধ্যে মাওলানা যুবায়েরপন্থিরা চার সপ্তাহ ও মাওলানা সাদপন্থিরা দুই সপ্তাহ করে পর্যায়ক্রমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। সেই নিয়ম অনুযায়ী আজ সাদপন্থিরা কাকরাইল মসজিদে অবস্থান নেন। প্রসঙ্গত, দুই গ্রুপই পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দিচ্ছে। সাদপন্থিরা জানিয়েছেন, আজকে তাদের অবস্থানে যদি কেউ বাধা দেয় ও কোনো ঝামেলা হয়। এর দায়ভার যুবায়েরপন্থিদের নিতে হবে।
যদিও খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কাকরাইল মসজিদে নির্ধারিত অবস্থানের সময় শেষ হওয়ায় মাওলানা যুবায়েরের অনুসারীরা সকালে মসজিদের অবস্থান থেকে সরে যায়। দুই গ্রুপের মধ্যে যেন কোনো ধরনের ঝামেলা না হয় সেই কারণে সকাল থেকেই কাকরাইল মসজিদকে কেন্দ্র করে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
জাফরান