ফলোআপ নিউজ
সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজয় একাত্তর হলে পোস্টারিংকে কেন্দ্র করে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বুৃধবার ৬ নভেম্বর পোস্টারিং বিষয়টিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই নিয়ে হয় ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা।পরে জড়ো হওয়া শিক্ষার্থীরা মধ্যরাত পর্যন্ত করেন মিছিল।এসয় তাদের ছাত্র রাজনীতি নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।
পোস্টারিং বিষয়টিকে কেন্দ্র করে শুধু ঢাবি নয় সারা দেশ জুড়েই চলে আলোচনা সমালোচনা।শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষদের একাংশ মনে করছেন,পোস্টারিং মত প্রকাশ ও রাজনৈতিক অধিকারের একটা অংশ। এটাকে পজেটিভলি দেখছেন তারা।তবে যারা অতিরঞ্জিত করতেছে, তাদের হীন উদ্দেশ্য থাকতে পারে বলে মনে করেন তারা।
আবার কেউ কেউ মনে করছেন,তারা বিষয়টিকে খুব ফালতু হিসাবে দেখছেন,তারা মনে করছেন বিষয়টি ব্যাকডেটেড,রুচির দুর্ভিক্ষ। রাজনীতির অনেক উপায় আছে প্রচারণার ও অনেক সুন্দর সময় উপযোগী উপায় আছে ।সেগুলো বাদ দিয়ে শুধু রাস্তাঘাটে ,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পোস্টার ঝুলিয়ে দেয়া খুবই দৃষ্টি কটু ও পরিবেশ নষ্টের কারণ হিসাবে দেখতে চাইছেন তারা।
অন্য একটি অংশ মনে করছে,যে কোন দল বা সামাজিক সংগঠন তাদের আদর্শ প্রচারের জন্যে পোস্টারিং, লিফলেট, মাইকিং করতে পারে। এটা দোষের কিছু না। এটা নিয়ে রাজনীতি করার কিছু নাই। তবে যদি সিস্টেম টা এমন হত যে, শুধু ছাত্রদল তাদের আদর্শ প্রচারের জন্যে পোস্টারিং করেছে তাহলে ছাত্রদল কে দোষ দেওয়া যেত। ক্যাম্পাসের ম্যাক্সিমাম সংগঠন এখনো পোস্টারিং এর মাধ্যমে প্রচারণা চালায়। পোস্টারিং নিয়ে এত মাতামাতি করাটা একটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ বলে তারা মনে করেন।
ফুয়াদ