সৌজন্য সাক্ষাৎ
জাতিসংঘ কর্তৃক বাংলাদেশের আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে সহযোগিতার জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, দেশের জনগণের সুস্হতা নিশ্চিত করতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, পরিবেশ, কৃষিসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণে জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট অঙ্গসংগঠনসমূহ বাংলাদেশ সরকারকে আর্থিক ও টেকসই উন্নয়নে আরও সহযোগিতা করতে পারে ।
আজ সকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী মিস.গোয়েন লুইস মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সাথে তাঁর অফিস কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেছেন।
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী মিস.গোয়েন লুইস বলছেন, বাংলাদেশ ওয়ান হেলথের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের দেশসমূহের মধ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে মডেল রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। ব্লু ইকোনমি এবং ওয়ান হেলথ কার্যক্রমে জাতিসংঘের সহযোগিতার ক্ষেত্রসমূহ চিহ্নিত করণে পারস্পরিক মতবিনিময় করেছেন তারা।
জুনোটিক ডিজিস থেকে বাংলাদেশকে রক্ষার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা জাতিসংঘকে সহযোগিতার আহ্বান জানালে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী বলেছেন জাতিসংঘ আন্তর্দেশীয় সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এ সমস্যা সমাধানে ইতোমধ্যে গৃহীত কার্যক্রমকে আরও জোরদার করবে। জুনোটিক ডিজিসের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্হান অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ উল্লেখ করে মিস. গোয়েন লুইস বলেছেন, একদিকে মিয়ানমার অন্যদিকে ভারতের বিস্তীর্ণ সীমান্ত থাকায় পশু-পাখি দ্বারা জুনেটিক ডিজিসের ঝুকির মধ্যে আছে বাংলাদেশ।
সাক্ষাৎকারে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, অতিরিক্ত সচিব এ.টি.এম. মোস্তফা কামাল, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের সিনিয়র হিউম্যান রাইটস অ্যাডভাইজার মিস.হুমা খান উপস্থিত ছিলেন।
আকাশ