বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষার্থীদের একটি সংগঠন। ২০২৪ সালে বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে এটি গঠিত হয় এবং এটি কোটা সংস্কার আন্দোলন ও পরবর্তীতে অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্ব দেয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
২০২৪ সালের ১ জুলাই সংগঠনটি সৃষ্টি হয় এবং সৃষ্টির পরপরই আন্দোলন সফল করার জন্য ৮ জুলাই সংগঠনটি ৬৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি ঘোষণা করে, যার মধ্যে ২৩ জন সমন্বয়ক ও ৪২ জন সহ-সমন্বয়ক ছিলেন। আন্দোলনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার পর ৩রা আগস্টে সংগঠনটি দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ১৫৮ সদস্যের সমন্বয়ক দল গঠন করে, যার মধ্যে ৪৯ জন সমন্বয়ক ও ১০৯ জন সহ-সমন্বয়ক ছিলেন।
অনত্যম ৪ সমন্বয়ক এর একজন হলেন হাসনাত আবদুল্লাহ।সম্প্রতি তিনি ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যায় নিজের ব্যাক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন।
যেখানে তিনি বলেন উই আর অলরেডি শহীদ।মানে আমরা ইতোমধ্যে শহীদ হয়ে গেছি।তার এই পোস্টটি মূহর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।চলুন দেখে নেওয়া যাক তার এই পোস্টটি নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় মানুষ কি বলছে।
মনির লিখেছেন
এই প্ল্যাটফর্মে সবাই সফলতার জন্য এসেছে সুতরাং দোয়া করি সবাই যেন একসাথে সফলতা অর্জন করতে পারব একটু ভালোবাসা দিলেই সবাই এগিয়ে যেতে পারবে।
শিমুল লিখেছেন,সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে, ছাত্র জনতার নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠবে, ইনশাআল্লাহ।
সুমাইয়া লিখেছেন আমরা যত বেশি অপরের সঙ্গে সংযুক্ত হব তত বেশি আমরা সফলতার মুখ দেখবো । তাই আসুন ছোট বড় না ভেবে সবাই সবার সাথে সংযুক্ত হয়ে যাই।
পিলিপ লিখেছেন,ভালোবাসা অবিরাম ভাই।
বিল্লাল লিখেছেন ,
আওয়ামী ফ্যাসিস্ট কে পরিপূর্ণ উৎখাত করার আগ পর্যন্ত এই দেশ নিরাপদ নয়।
মতিন লিখেছেন, কোটি টাকা দামের খেলোয়াড়রা চট্টগ্রামে ধুঁকছে। আর ঠিক মত বেতন না পাওয়া খেলোয়াড়গুলো মাথা উঁচু করে দেশে ফিরছে।
ফুয়াদ